১০০ দিনের মধ্যে প্রতিটি স্কুল ও অঙ্গনওয়াড়ী কেন্দ্রে পাইপের মাধ্যমে বিশুদ্ধ জল পৌঁছে দেওয়ার

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ শিশুরা দেশের ভবিষ্যৎ। তাদের সার্বিক বিকাশের জন্য নিরাপদ পানীয় জল ও উন্নত স্বাস্থ্যবিধির একান্ত প্রয়োজন। দেশের প্রতিটি স্কুল ও অঙ্গনওয়াড়ী কেন্দ্রে পাইপের মাধ্যমে পানীয় জল সরবরাহ নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নির্দেশ অনুসারে জল শক্তি মন্ত্রক যে উদ্যোগ নিয়েছে তাতে স্কুলগুলি খোলার পর শিশুরা যাতে খাওয়ার জল, হাত ধোয়ার জল এবং শৌচাগারে যথাযথ পরিমাণে জল পায়, তার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ১০০ দিনের মধ্যে পাইপের মাধ্যমে স্কুল ও অঙ্গনওয়াড়ী কেন্দ্রগুলিতে জল সরবরহের বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে।

আরও পড়ুন -  Short Film: গোপন খেলায় মাতলেন যুবক বন্ধুর স্ত্রীর সাথে, ঘনিষ্ঠ দৃশ্যের শর্ট ফিল্মটি একা একা দেখবেন

জল শক্তি মন্ত্রক, ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সঙ্গে জল জীবন মিশন প্রকল্প রূপায়ণের জন্য পর্যালোচনা বৈঠক করেছে। জম্মু-কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আজ এই প্রকল্পের বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে।

জম্মু-কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ১৮ লক্ষ ১৭,০০০ বাড়ির মধ্যে ৪৬ শতাংশ অর্থাৎ ৮ লক্ষ ৩৮,০০০ বাড়িতে জলের সংযোগ পৌঁছে গেছে। চলতি অর্থ বর্ষে কেন্দ্র, ৬৮১ কোটি ৭৭ লক্ষ টাকা এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের জন্য বরাদ্দ করেছে। ২০২২ – ২৩ সালের মধ্যে দেশে এই প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ২০২২ এর ডিসেম্বরের মধ্যেই এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে প্রকল্পে কাজ শেষ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জম্মু-কাশ্মীরে ৪০৩৮টি গ্রামে ভিলেজ অ্যাকশন প্ল্যান চূড়ান্ত করেছে। এই প্রকল্পের আওতায় জলের উৎসকে শক্তিশালী করা, বর্জ্য জল ব্যবস্থাপনা এবং প্রকল্পটি পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষনের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে জল সিঞ্চন, জল সংশোধন এবং বর্জ্য জল ব্যবস্থাপনার জন্য মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মনিশ্চয়তা প্রকল্প ও পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের পিআরআই, এসবিএম, কর্পোরেট দায়বদ্ধতা তহবিল সহ বিভিন্ন তহবিলের থেকে অর্থের সংস্থান করা হবে।

আরও পড়ুন -  Nusrat-Mimi: মাসি হলেন মিমি ! সুখবর পেয়েই দূর থেকে প্রিয় বোনুয়াকে বললেন ‘তোকে যদি জড়িয়ে ধরতে পারতাম’

গ্রাম স্তরে জল ও নিকাশী কমিটির অধীনে জল সরবরাহ সংক্রান্ত দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রশাসনকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য তারা যাতে বিভিন্ন ধরণের প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেয়, সেটি নিশ্চিত করত হবে। সূত্র -পিআইবি।

আরও পড়ুন -  এঁচোড় মিষ্টি রেসিপি - বাংলার একটি প্রচলিত স্বাদ!