রাজ্যসভার জন্য ২০০৩ সালে বরাদ্দকৃত জমির দখল পাওয়ার উদ্দেশে উপ-রাষ্ট্রপতি আধিকারিকদের উদ্যোগী হতে নির্দেশ দিয়েছেন

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ রাজ্যসভার চেয়ারম্যান শ্রী এম ভেঙ্কাইয়া নাইডু নতুন দিল্লির আর কে পুরমে ২০০৩ সালে রাজ্যসভার সচিবালয়ের জন্য যে ৮,৭০০ বর্গ মিটার জমি বরাদ্দ করা হয়েছিল, তার দখল পেতে দেরী হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

রাজ্যসভার সচিবালয়, আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক, দিল্লি আরবান শেল্টার ইমপ্রুভমেন্ট বোর্ড, ভূমি ও উন্নয়ন দপ্তর এবং আইন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে একটি পর্যালোচনা বৈঠকে চেয়ারম্যান সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের দ্রুত উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন যাতে জবরদখলকারীদের সেখান থেকে সরানো যায়।

আরও পড়ুন -  Indonesia earthquake: ভূমিকম্প ইন্দোনেশিয়ায় আবার

রাজ্যসভার সচিবালয়ের জন্য যে ৮,৭০০ বর্গ মিটার জায়গা নির্ধারণ করা হয়েছে সেখানে ৪,৩৮৪.২৫ বর্গ মিটার জায়গা তিনটি অসরকারি সংগঠন সহ বিভিন্ন সংস্থার দখলে রয়েছে। এছাড়াও, ১,১৯৩.৫৪ বর্গ মিটার এলাকায় অবৈধ ঝুপড়ি বানানো আছে।

চেয়ারম্যান, এই বিষয়ে হাইকোর্টের বিভিন্ন বকেয়া মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি সহ প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন౼ যাতে অহেতুক এই বিলম্ব এড়ানো যায়।

আরও পড়ুন -  কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কেরল সরকারকে সাহায্য করছে ফার্টিলাইজার্স অ্যান্ড কেমিক্যালস ত্রিভাঙ্কোড় লিমিটেড

রাজ্যসভা এই জমির জন্য ১ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা দিয়েছে যাতে ঝুপড়িগুলি সেখানে থেকে সরানো যায়।

চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, রাজ্যসভা টিভি এর আগে যেখানে ভাড়া থাকত সেখানে বার্ষিক ৩০ কোটি টাকা দিতে হত। কিন্তু বর্তমানে নতুন দিল্লি পুরসভার সঙ্গে আলোচনার পর তা কমে ১৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। এর ফলে ১৫ কোটি টাকার সাশ্রয় হয়েছে।

আরও পড়ুন -  চারটি দেশের রাষ্ট্রের দূতরা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র প্রদান করেছেন

রাজ্যসভা টিভি, রাজ্যসভার সচিবালয়ের কর্মীদের আবাসনের জন্য নির্ধারিত জমি হস্তান্তরিত হলে কাজ দ্রুত শুরু করা যাবে যার মাধ্যমে জনসাধারণের অর্থ বাঁচবে। চেয়ারম্যান এর জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে সর্বাত্মক এবং সমন্বিতভাবে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন। সূত্র – পিআইবি।