রাতের অন্ধকারে পাতিসারার নিস্তব্ধতা ভেঙে আচমকাই ছড়িয়ে পড়ল তীব্র চাঞ্চল্য—তৃণমূলের বুথ সভাপতি রাসবিহারী সর্দারকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠতেই শোরগোল পড়ে যায় গোটা এলাকায়। ইতিমধ্যেই রাজ্য রাজনীতিতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে।
নানুর থানার অন্তর্গত পাতিসারা গ্রামে ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার রাতে। কী কারণে এভাবে নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। স্থানীয় সূত্রের দাবি, মৃত রাসবিহারী সর্দার নানুরের পরিচিত তৃণমূল নেতা কাজল শেখ-এর অনুগামী ছিলেন। অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব নাকি ব্যক্তিগত শত্রুতা—ঠিক কোন কারণে এই রক্তপাত তার খোঁজে এখন পুলিশ।
ঘটনায় গুরুতর জখম হয়েছেন আরও তিনজন। তাঁদের দ্রুত মঙ্গলকোট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রাসবিহারীর দেহও ময়নাতদন্তের জন্য একই হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
গ্রামজুড়ে এখনও চাপা উত্তেজনা। নানুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকায় মোতায়েন হয়েছে যাতে আর কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি না তৈরি হয়। তদন্তকারীরা প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলছেন এবং ঘটনার পেছনের প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে নানা দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
1. কোথায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে?
বীরভূমের নানুর থানার অন্তর্গত পাতিসারা গ্রামে।
2. নিহত ব্যক্তি কে ছিলেন?
রাসবিহারী সর্দার, তৃণমূল কংগ্রেসের বুথ সভাপতি।
3. ঘটনার সময় আর কেউ আহত হয়েছেন কি?
হ্যাঁ, আরও তিনজন গুরুতর জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি।
4. ঘটনার কারণ কী?
এখনও স্পষ্ট নয়। অভ্যন্তরীণ বিবাদ বা ব্যক্তিগত শত্রুতা—দুই দিকই খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
5. বর্তমানে এলাকায় পরিস্থিতি কেমন?
এলাকাজুড়ে উত্তেজনা রয়েছে এবং বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন।

