হঠাৎ গুলির শব্দ—এক মুহূর্তে রক্তাক্ত হয়ে উঠল খনি এলাকা। নাইজেরিয়ার প্লাটো রাজ্যের আতোসো গ্রামে একটি খনি স্থাপনায় সশস্ত্র হামলায় কমপক্ষে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে ঘটে যাওয়া এই হামলায় এলাকাজুড়ে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকধারীরা অতর্কিতভাবে খনি এলাকায় ঢুকে নির্বিচারে গুলি চালায়। শুধু হত্যাই নয়, হামলাকারীরা ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে অপহরণ করেও নিয়ে যায়। এই হামলায় আরও পাঁচজন গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বেরোম ইয়ুথ মোল্ডার্স-অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান ডালিওপ সলোমন মাওয়ান্তিরি জানান, রাতের অন্ধকারকে কাজে লাগিয়েই এই আক্রমণ চালানো হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, হামলাকারীরা সশস্ত্র ফুলানি মিলিশিয়ার সদস্য।
দীর্ঘদিন ধরে চলা জাতিগত ও ধর্মীয় দ্বন্দ্বের জেরেই এই সহিংসতা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। খনি স্থাপনাটি শ্রমিকদের কর্মস্থল হলেও সেখানে কোনো সতর্কতা ছাড়াই হামলা চালানো হয়।
নাইজেরিয়ার পুলিশ এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছে, বিষয়টি তদন্তাধীন। তবে এই ঘটনা প্লাটো রাজ্যে ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তাহীনতার চিত্র আবারও স্পষ্ট করে তুলেছে।
প্রশ্ন ১: হামলায় কতজন নিহত হয়েছেন?
উত্তর: কমপক্ষে ১২ জন নিহত হয়েছেন।
প্রশ্ন ২: এই হামলা কোথায় ঘটেছে?
উত্তর: নাইজেরিয়ার প্লাটো রাজ্যের আতোসো গ্রামে একটি খনি স্থাপনায়।
প্রশ্ন ৩: কেউ কি অপহৃত হয়েছে?
উত্তর: হ্যাঁ, তিনজনকে অপহরণ করা হয়েছে।
প্রশ্ন ৪: হামলাকারীরা কারা বলে সন্দেহ করা হচ্ছে?
উত্তর: স্থানীয়দের মতে, সশস্ত্র ফুলানি মিলিশিয়া জড়িত।
প্রশ্ন ৫: পুলিশ কী পদক্ষেপ নিয়েছে?
উত্তর: পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

