ডাঃ বিষ্ণু প্রসাদ নন্দ ভারতীয় রেল বোর্ডের রেল স্বাস্থ্য পরিষেবা বিভাগের মহানির্দেশক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ ডাঃ বিষ্ণু প্রসাদ নন্দ ভারতীয় রেল বোর্ডের রেল স্বাস্থ্য পরিষেবা বিভাগের মহানির্দেশক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন। রেল বোর্ডের স্বাস্থ্য বিভাগের শীর্ষ পদে তিনি যোগ দিয়েছেন। এর আগে শ্রী নন্দা দক্ষিণ রেলের মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তার দায়িত্বে ছিলেন। তিনি ১৯৮৩ সালে ইউপিএসসি-র কম্পাইন্ড মেডিক্যাল সার্ভিস পরীক্ষায় দেশের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন এবং ভারতীয় রেলে মেডিক্যাল সার্ভিসের জন্য নির্বাচিত হন। ডাঃ শ্রী নন্দ ১৯৮৪ সালের ১৪ নভেম্বর দক্ষিণ পূর্ব রেলের খড়গপুর বিভাগীয় হাসপাতালে ভারতীয় রেল চিকিৎসা পরিষেবা বিভাগে যোগ দিয়েছিলেন।

আরও পড়ুন -  Web Series: স্ত্রীর গোপন ভিডিও ফাঁস করলেন স্বামী, অন্তরঙ্গ দৃশ্যে ভরা ওয়েব সিরিজটি

পরে ডাঃ নন্দ নাগপুর বিভাগের অধীনে মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়ারা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সহকারি বিভাগীয় মেডিক্যাল অফিসার পদে নিযুক্ত হন। এরপর তিনি রাঁচির হাতিয়া রেলওয়ে হাসপাতালে ৭ বছর কর্মরত ছিলেন। পরবর্তীকালে তাঁকে ভুবনেশ্বরের মাঞ্চেশ্বর রেলওয়ে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। ডাঃ নন্দ ১৯৯৪-১৯৯৭ সাল পর্যন্ত মুম্বাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইএনটি-তে স্নাতকোত্তর করেছেন। এরপর তিনি ১৯৯৭ থেকে টানা ১৫ বছর আদ্রা বিভাগীয় রেলওয়ে হাসপাতালে ইএনটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।

আরও পড়ুন -  Srabanti Chatterjee: এবার তরুণী বয়সের লাবণ্য দেখালেন শ্রাবন্তী, কাজলকালো চোখ, ঠোঁটে রয়েছে হালকা লিপস্টিক

চক্রধরপুর বিভাগের মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা হিসেবে এসএজি স্তরে পদোন্নতির পরে ডাঃ নন্দ তাঁর প্রশাসনিক কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর তিনি পূর্ব রেলের অধীন আদ্রা বিভাগে স্বাস্থ্য অধ্যক্ষ হিসেবে কাজ করেছেন। তারপর ২০১৮ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ রেলের অধীন মাদ্রাজে মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

আরও পড়ুন -  Horoscope: আজ ২৯শে অক্টোবর, রাশিফল দেখুন

দক্ষিণ রেলের মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা হিসেবে ডাঃ নন্দ কর্মরত অবস্থায় ওই অঞ্চলে ওষুধ এবং চিকিৎসা সরঞ্জামগুলি কেনার ক্ষেত্রে ই-প্রক্রিয়াকরণ বাস্তবায়নে কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছিলেন। তাঁর যোগ্য নেতৃ্ত্বেই মেডিক্যাল বিভাগ ই- মাধ্যমেই চিকিৎসা সামগ্রী কেনা সম্পন্ন করে। সূত্র – পিআইবি।