শেষ মুহূর্তের যন্ত্রণায় ভেঙে পড়লেন Hema Malini — Dharmendra-র শেষ দিনগুলো ‘নির্দয়’ ছিল

Published By: Khabar India Online | Published On:

একটু থেমে, একটু দীর্ঘ নিশ্বাস — Dharmendra-র শেষ দিনের কথা সামনে আসতেই মনটা ভারী হয়ে গেল Hema Malini-র। ২৪ নভেম্বর প্রয়াত এই কিংবদন্তিকে ঘিরে স্মরণসভা আয়োজন করেছিলেন তাঁর ছেলে–ছেলেরা। কিন্তু সেই সভায় ছিলেন না Hema। সেই সিদ্ধান্ত নিয়েই এখন অভিনেত্রী বলছেন, শেষ সময়গুলো ছিল “নির্দয়” (cruel)।

 

পরিবার ও ঘনিষ্ঠ অনেকের আহ্বান থাকা সত্ত্বেও Hema নিজ বাড়িতেই গীতাপাঠের আয়োজন করেছিলেন।

তিনি জানিয়েছেন, “আমি আমার ভালো-বাসাকে স্মৃতির পাতা হিসেবে রাখতে চাইছি”। তবে এক আফসোস রয়েছে — ধর্মেন্দ্র জীবনের অনেক লেখা কবিতা ছাপানোর কথা বলতেন, কিন্তু সময় পেল না। Hema-র চোখ ভিজে গিয়েছিল, যখন তিনি জানালেন, “ওর লেখা কখনও আলোর মুখ দেখলো না”।

মুম্বাইয়ের বিখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র বহু বছর ধরে শারীরিক অসুস্থতার সঙ্গে লড়াই করছিলেন। ২৪ নভেম্বর তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। কিন্তু শেষ দিনগুলোতে তাঁর কষ্ট ও ক্লান্তি আত্মীয়-বন্ধুদেরও স্পষ্ট দেখা গেছে। Hema-র জন্য সেই বিদায় হয় অনেক বেশি বেদনাদায়ক।

Hema জানিয়েছেন, “যত দিন ও জীবিত ছিল, সময় বলে দিচ্ছিল — এখনো কিছু লেখা বাকি।” অথচ সেই লেখা আর হয়ে ওঠলো না। তাই আজ, স্মৃতিতে বাকি শুধু ভালো মুহূর্ত, কবিতা না হলেও, বাকি থেকেছে শুধুই আবেগ।

শেষ পর্যন্ত, ধর্মেন্দ্রকে ঘিরে স্মৃতি, ভালোবাসা আর অব্যক্ত আফসোস — এই মিলেমিশে গড়েছে Hema-র নিজস্ব একটি বিদায়, জনসমক্ষে নয়, নিজের ঘরেই।

 

Q1: কেন Hema Malini স্মরণসভায় উপস্থিত হননি?
A1: ধর্মেন্দ্র মৃত্যুর পর পরিবারের আয়োজিত স্মরণসভায় গিয়েছিলেন না Hema; তিনি নিজ বাড়িতে গীতাপাঠের আয়োজন করেছেন।

Q2: Hema কেন বললেন শেষ দিনগুলো ছিল “নির্দয়”?
A2: তিনি মনে করেন, ধর্মেন্দ্রের শেষ দিনগুলো কষ্টদায়ক ছিল — শারীরিক যন্ত্রণায় ও সময়ের অমুকুতে অনেক লেখা অসম্পূর্ণ ছিল।

Q3: ধর্মেন্দ্র কি কবিতা লিখতেন?
A3: হ্যাঁ — তিনি নিজের লেখা কবিতা প্রকাশ করার কথাও বলতেন। তবে শেষ সময়ের অজানা ব্যস্ততায় সেই কাজ আর হয়ে উঠল না।

Q4: ধর্মেন্দ্র কখন মারা গেছেন?
A4: তিনি ২৪ নভেম্বর ২০২৫ সালে মারা যান।

Q5: Hema-র প্রথম প্রতিক্রিয়া কি ছিল?
A5: তিন দিন পর Hema সামাজিক মাধ্যমে একটি আবেগঘন পোস্টে লিখেছেন, ধর্মেন্দ্র ছিলেন তার “সবকিছু” — স্বামী, বন্ধু, গাইড ও জীবনের সহযাত্রী।