২০২৪ সালের বাজেট প্রস্তাবনা, স্বস্তি পাবেন মধ্যবিত্তরা, রয়েছে কিছু চমক!

Published By: Khabar India Online | Published On:

২০২৪ সালের বাজেট প্রস্তাবনা, স্বস্তি পাবেন মধ্যবিত্তরা, রয়েছে কিছু চমক!

ভারতের ২০২৪ সালের বাজেট প্রস্তাবনা মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেণীর জন্য বেশ কিছু স্বস্তির বার্তা বহন করে আনছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর তৃতীয় মেয়াদের সরকার গঠনের পর, এনডিএ সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করা হচ্ছে, যা বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, বেশ কিছু চমক সহযোগে আসতে পারে। এই বাজেটের মূল ফোকাস হল আয়করে ছাড়, বাড়ি ভাড়ায় ছাড়, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও নারী ক্ষমতায়ন।

আরও পড়ুন -  আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের অঙ্গ হিসেবে ভারতীয় সেনার জন্য মোবাইল ইন্টিগ্রেটেড নেটওয়ার্ক টার্মিনাল (মিন্ট)

আয়করে ছাড়ের প্রস্তাবনা অনুযায়ী, করের ক্ষেত্রে আয়ের সীমা ৩ লক্ষ থেকে বাড়িয়ে ৫ লক্ষ টাকা করা হতে পারে, যা কম আয়ের ব্যক্তিদের জন্য খরচ বৃদ্ধির সুযোগ সৃষ্টি করবে। এই পরিবর্তন যদি বাস্তবায়িত হয়, তাহলে অনেকেই উপকৃত হবেন।

আরও পড়ুন -  MS Dhoni: সুনীল গাভাস্কার সত্য প্রকাশ্যে আনলেন, সত্যিই অবসর নিচ্ছেন ধোনি, অটোগ্রাফ বুকে কেন নিলেন?

মেট্রোপলিটন এলাকায় বাড়ি ভাড়ায় ছাড় প্রদানের প্রস্তাব করযোগ্য আয় হ্রাস করবে এবং ভাড়া বাড়িতে থাকা ব্যক্তিদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়াবে।

কর্মসংস্থান বৃদ্ধির দিক থেকে, পরিকাঠামো, উৎপাদন, আইটি এবং গ্রিন এনার্জির মতো বেসরকারি খাতে এবং রেলে চাকরির সুযোগ বাড়ানোর প্রস্তাব রয়েছে।

Narendra-modi
Narendra-modi। নারী ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে, বাজেটে নারীদের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে, যেমন ভর্তুকি এবং নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমানো। এছাড়াও, রান্নার গ্যাস এবং স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ভর্তুকি সহ মহিলাদের ক্ষেত্রে কর ছাড়ের সুযোগ দেওয়া হতে পারে।

কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের নূন্যতম বেতন বৃদ্ধির প্রস্তাব অনুযায়ী, শেষ বার ২০১৬ সালে বাড়ানো হয়েছিল, ৬ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ১৮ হাজার টাকা হয়েছিল। এবারে এক ধাক্কায় ৮ হাজার টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব রয়েছে।

আরও পড়ুন -  আরজিকর কাণ্ডের প্রতিবাদে বিষ্ফোরক সোহিনী, তিনি কি কথা জানিয়ে দিলেন?

এই বাজেট প্রস্তাবনা ভারতের অর্থনীতিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে এবং সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নত করতে সহায়ক হবে। বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন যে এই বাজেট প্রস্তাবনা বাস্তবায়িত হলে, ভারতের অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধ হবে ও সামাজিক সমতা বৃদ্ধি পাবে।