Debina Bonnerjee: দুই সন্তানের জন্ম অল্প সময়ের ব্যবধানে, জটিল রোগে আক্রান্ত অভিনেত্রী দেবিনা

Published By: Khabar India Online | Published On:

Debina Bonnerjee: দুই সন্তানের জন্ম অল্প সময়ের ব্যবধানে, জটিল রোগে আক্রান্ত অভিনেত্রী দেবিনা।

অভিনেত্রী দেবিনা বন্দ্যোপাধ্যায় (Debina Bonnerjee) বছর দুই আগেই মাত্র সাত মাসের ব্যবধানে দুই সন্তানের জন্ম দিয়ে লাইমলাইটে এসেছিলেন। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে জন্ম হয় বড় মেয়ে লিয়ানার। সাত মাস যেতে না যেতেই ওই বছরেরই নভেম্বর মাসে আবার জন্ম হয় ছোট মেয়ের।

সেই থেকেই শরীরে রোগ বাসা বাঁধা দেবিনার। তিনি জরায়ুর কঠিন সমস্যায় ভুগতে শুরু করেন।

আরও পড়ুন -  Bhojpuri Song: ‘রাতিয়া মে চোলি খোলে’ গানে নিধি ঝাঁ-এর সঙ্গে প্রদীপ পান্ডের উত্তেজক রোমান্স, ভিডিও ভাইরাল

জানা গিয়েছে, এন্ডেমেট্রিওসিসের সমস্যায় ভুগছেন দেবিনা। তিনি জানান, তাঁর প্রথম সন্তান লিয়ানার জন্মের পরেই তাঁর শরীরে এই সমস্যা প্রথম দেখা দেয়। তা ফিরে এসেছে আবার। দেবিনা জানান, তাঁর শরীর একদম ভালো নেই, কিছু করতে ইচ্ছা করছে না। তিনি জানান, বড় মেয়ে লিয়ানার জন্মের বছর কয়েক আগে থেকেই তলপেটে ব্যথা শুরু দেবিনার। আইভিএফ এর মাধ্যমে মা হয়েছিলেন। তখন চিকিৎসায় ধরা পড়ে তিনি এন্ডেমেট্রিওসিসে আক্রান্ত।

আরও পড়ুন -  Mohammad Manik: সুপার হিরো মোহাম্মদ মানিক, হড়পা বানে ভেসে যাওয়ার ১০ জনকে বাঁচায়

দেবিনা বলেন, একটি ছোট অস্ত্রোপচার করা দরকার। এরপর কিছু সময়ের জন্য ভালো বোধ করলেও আবার তা ফিরে এসেছে। অভিনেত্রী জানান, তিনি কোনো ব্যথার ওষুধ খেতে পছন্দ করেন না। দেবিনা বলেন, ছোট থেকে ঋতুচক্রের সময় কখনো ব্যথা সহ্য করতে হয়নি তাঁকে। প্রথম সন্তান জন্মের কয়েক বছর আগেই হঠাৎ ঋতুচক্রের সময় ব্যথা শুরু। সে সময়ে চিকিৎসা শুরু হলে জানতে পারেন যে তাঁর এন্ডোমেট্রিওসিস ও অ্যাডেনোমায়োসিস আছে।

আরও পড়ুন -  Ankush-Aindrila: বিয়ের তোড়জোড় শুরু, অঙ্কুশ-ঐন্দ্রিলার

প্রসঙ্গত, অনেক বছর ধরে চেষ্টা চালানোর পর ২০২২ সালে প্রথম মা হন দেবিনা। আইভিএফ এর মাধ্যমে প্রথম অন্তঃসত্ত্বা হন তিনি। অদ্ভূত ভাবে তাঁর প্রথম সন্তান জন্মের মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে দ্বিতীয় বার সাধারণ ভাবেই অন্তঃসত্ত্বা হন এই অভিনেত্রী।

এই বিষয়টা নিয়ে ট্রোলিং হলেও দেবিনা ও গুরমিত একে ‘মিরাকল’ হিসেবেই নিয়েছিলেন।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Debinna Bonnerjee (@debinabon)