মোট ২ লক্ষ টাকা দিচ্ছে মোদী সরকার মেয়েদের, এলো বৃহৎ প্রকল্প

Published By: Khabar India Online | Published On:

মোট ২ লক্ষ টাকা দিচ্ছে মোদী সরকার মেয়েদের, এলো বৃহৎ প্রকল্প।

এবার একগুচ্ছ নতুন প্রকল্প ঘোষণা করা হচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) তরফে। কন্যা সন্তানদের জন্য ঘোষণা করা হল ভাগ্যলক্ষ্মী যোজনা। এই প্রকল্পে কন্যার জন্মের পর বাবা মাকে অর্থ সাহায্য দেওয়া হবে সরকারের তরফে। সাথে মেয়ের পড়াশোনার জন্য পাওয়া যাবে আর্থিক সাহায্য। কিন্তু কারা এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন? কীভাবে আবেদন করতে হবে প্রকল্পে জন্য? চলুন জানি।

ভাগ্যলক্ষ্মী প্রকল্পের সুবিধাগুলিঃ

যে সব পরিবারে কন্যা সন্তান আছে, তারাই এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। এই যোজনার অধীনে কন্যা সন্তানের জন্মের সময় ৫০ হাজার টাকা পাবে সরকারের তরফে। কন্যার বয়স ২১ বছর হলে এই বন্ডটি ২ লক্ষ টাকার যোগ্য হয়। কন্যা সন্তানের জন্মদাত্রী মা পান ৫১,০০০ টাকা। সন্তান বড় হয়ে বিভিন্ন ক্লাসে ভর্তির হিসেবে আর্থিক সাহায্য পায়।

আরও পড়ুন -  বন্দে ভারত ট্রেন নিয়ে বড় আপডেট, চালু হবে এই সব রুটে

ষষ্ঠ শ্রেণিতে পাওয়া যায় ৩০০০ টাকা, অষ্টম শ্রেণিতে পাওয়া যায় ৫০০০ টাকা, দশম শ্রেণিতে ৭০০০ টাকা ও দ্বাদশ শ্রেণিতে পাওয়া যায় ৮০০০ টাকা।

কারা পাবেন এই প্রকল্পের সুবিধা?

একটি পরিবারে দুই মেয়েকেই দেওয়া হবে সুবিধা।
আর পরিবারের মাসিক আয় হতে হবে ২০,০০০ টাকার নিচে।

আরও পড়ুন -  মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চালু হলো ভাইরাল হেপাটাইটিস ক্লিনিক

কন্যা সন্তানের জন্মের ৬ মাসের মধ্যেই এই স্কিমের সুবিধাগুলির পাওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে।
বাবা মায়ের কাছে মেয়ের জন্ম শংসাপত্র ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নথি থাকা বাধ্যতামূলক।

উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের বাসিন্দাদের জন্যই মূলত এই প্রকল্পের সূত্রপাত। আবেদনকারীকে উত্তরপ্রদেশের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।

প্রয়োজনীয় নথিপত্র কি কি?

বাবা মায়ের আধার কার্ড।

আরও পড়ুন -  Ukraine: 'শেষ পর্যন্ত' লড়বে ইউক্রেন, স্বাধীনতা দিবসে জেলেনস্কি

মেয়ের আধার কার্ড।

মেয়ের জন্ম শংসাপত্র।

বাবা মায়ের ঠিকানার শংসাপত্র।

পরিবারের আয়ের শংসাপত্র।

জাত শংসাপত্র।

চাকরির শংসাপত্র।

মেয়ের নামে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিবরণ।

কি ভাবে আবেদন করতে হবে?

ভাগ্যলক্ষ্মী যোজনার অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
এরপর হোম পেজে New Registration এ ক্লিক করে অনলাইন ফর্মে ক্লিক করে দিতে হবে।

তারপর অনলাইন ফর্মটি সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করে সব প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করে সাবমিট করে দিতে হবে।