টলি তারকাদের একহাত নিলেন অনামিকা সাহা

Published By: Khabar India Online | Published On:

টলি তারকাদের একহাত নিলেন অনামিকা সাহা। 

বাংলা বিনোদন।

বাংলা বিনোদন, সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্য বহন করে, যা শুধুমাত্র মনোরঞ্জনের মাধ্যম সীমাবদ্ধ নয়, বরং সমাজ ও সংস্কৃতির প্রতিফলন ঘটায়।

নাট্য: থিয়েটার, টেলিভিশন নাটক, ওয়েব সিরিজ।

চলচ্চিত্র: বাংলা চলচ্চিত্র শিল্প সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও খ্যাতির অধিকারী।

মনোরঞ্জন: ক্লান্তি দূর করে, মানসিক প্রফুল্লতা বৃদ্ধি করে।

সামাজিক বার্তা প্রচার: সচেতনতা বৃদ্ধি, সমাজ সংস্কারে ভূমিকা থাকে।

সংস্কৃতি ধারণ ও প্রচার: ঐতিহ্যবাহী রীতিনীতি, মূল্যবোধ টিকিয়ে রাখে।
অর্থনৈতিক অবদান: কর্মসংস্থান সৃষ্টি, রাষ্ট্রের আয় বৃদ্ধি করে।

বিনোদন দুনিয়ায় সম্পর্কের স্থায়ীত্ব খুব কম। পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস ভরসা এখন প্রায় উবে গেছে। বিশেষ করে অনেক তারকার একাধিক বিয়ে বিষয়টিই আরোই বিতর্কিত করে তুলেছে বিনোদন জগৎকে। এবার এই জগতের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়েও সম্পর্কের ভাঙা গড়া, একাধিক বিয়ের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন অভিনেত্রী অনামিকা সাহা (Anamika Saha)।

আরও পড়ুন -  ছঠ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

সম্প্রতি মানসী সিনহা পরিচালিত ‘এটা আমাদের গল্প’ ছবির প্রিমিয়ারে এসেছিলেন অনামিকা সাহা। তিনি সংবাদ মাধ্যমের সামনে বর্তমান সময়ের সম্পর্ক নিয়ে কিছু মন্তব্য করেন। এখনকার ভালোবাসা তিনি বোঝেন না বলে স্পষ্টই মন্তব্য করেন অনামিকা সাহা। তিনি বলেন, ‘এখনকার ভালোবাসার আমি কিছু মাথা মুণ্ডু বুঝি না। কাকে ভালোবাসা বলে কী বলে। এই বিয়ে হল কাগজে দেখলাম, ওমা ছ মাস আট মাস পরেই শুনি দুজনে আলাদা থাকে! আমাদের সাথে যদি আমাদের নাও বনে তবুও আমরা হুটহাট ছেড়ে দিয়ে আরেকটা বিয়ে করতে পারব না’।

আরও পড়ুন -  পরিকল্পনা আছে পুরী যাওয়ার এই শীতে? ভারতীয় রেলের নতুন ট্রেনের ব্যাপারে জেনে নিন

তিনি বলেন, ‘এক একজনের তিনটে চারটে করে বিয়ে। এই যে চলে যাওয়া, স্বামী স্ত্রী বনছে না, এক জায়গায় থাকব না বাবা। যাই আবার অন্য কাউকে বিয়ে করব, এটা তো আমাদের সময় ছিল না। কাজেই আমি ঠিক বুঝতে পারি না এখনকার সময়ে ভালোবাসা কাকে বলে। তখনকার সময়ে ভালোবাসলে, না বনলেও সে তার ঘরে বসে থাকত, অন্য কাউকে বিয়ে করত না’।

 

পরিচালক মানসী সিনহারও ভূয়সী প্রশংসা করেন অনামিকা। তিনি বলেন, মানসী একজন ভালো অভিনেত্রী হয়েও ভালো পরিচালক হবে, এটা তাঁর বিশ্বাস। তিনি দেখেছেন, অভিনয় সম্পর্কে অনেক জ্ঞান রয়েছে মানসী সিনহার, অনেক কিছু বোঝেন তিনি। বাংলায় এখন পরিচালকের অভাব।

আরও পড়ুন -  Prithvi Shaw: ছবি পোস্ট করেই ডিলিট করলেন পৃথ্বী শ, প্রেম দিবসে ‘ওয়াইফি’র সঙ্গে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল স্ক্রিনশট

সেখানে একটি মেয়ে, যে কিনা অভিনয় করত, সে যদি ভালো ছবি করে, ভালো পরিচালক হয়ে উঠতে পারে তাহলে তাঁর আশীর্বাদ আছে। তিনি আশা করেন এটা ভালো ছবি হবে। ভবিষ্যতে মানসী সিনহারও পরিচালনা কেরিয়ারের সাফল্য কামনা করেছেন অনামিকা সাহা।

 

উপসংহার:

বাংলা বিনোদন কেবল মনোরঞ্জনের মাধ্যম নয়, বরং সমাজের এক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এটি সংস্কৃতি ধারণ করে, সামাজিক বার্তা প্রচার করে এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখে।