এখন ভারতের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ আইডেন্টি প্রুফ আধার কার্ড। সকল কাজের জন্য আধার কার্ডের প্রয়োজন হচ্ছে। আধার কার্ড থাকা মানে হচ্ছে ভারতীয় নাগরিকত্ব থাকার সমান। আবার এত নিরাপত্তা থাকা সত্ত্বেও আধার কার্ডে দেওয়া তথ্যের অপব্যবহার হয়ে চলেছে।
এমন পরিস্থিতিতে তথ্য বাঁচাতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হবে। অবহেলার কারণে আধার ডেটা অন্যের হাতে চলে যেতে পারে। সেটা না হয় তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব জনগণের। এবার জেনে নেওয়া যাক কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করলে নিজের আধার কার্ডের তথ্য নিরাপদ থাকবে।
আধার ওটিপি শেয়ার করবেন নাঃ
জানিয়ে রাখি, আধার কার্ডের ওটিপি আধার প্রমাণিকরণ ব্যবহার করার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর পদ্ধতি। সব থেকে বড় ব্যাপারটা হল এটা কিন্তু একেবারে নিজস্ব। কখনোই কারোর সাথে আধার কার্ডের ওটিপি শেয়ার করবেন না। আপনার আধার রেজিস্ট্রেশন নম্বর স্ক্যান ও চেক করতে পারেন এই ওটিপি ব্যবহার করে। সেই জন্য ওটিপি কারো সাথে শেয়ার করা যাবে না।
ডাউনলোড হয়ে যাবার পর ফাইলটি মুছে ফেলুনঃ
জানিয়ে রাখি, যদি কোনভাবে আধার কার্ড অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে থাকেন, পাবলিক কম্পিউটারে আপনার এই ধরনের একটি ফাইল সেভ হয়ে থাকবে। এই ফাইল প্রিন্ট আউট বের করে নেওয়ার পরে অবশ্যই আধার কার্ড এর সাথে আসা ফাইলটা মুছে ফেলুন। আবার সাথে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আধার কার্ড ডাউনলোড করবেন আরোও একবার।
মাস্কড আধার ব্যবহার করুনঃ
যদি আপনার আধার নম্বর কাউকে দেখাতে না চান, আপনি VID অথবা মাস্ক আধার ব্যবহার করতে পারেন। এই ধরনের আধার কার্ড সর্বোচ্চ গৃহীত হয়। এখানে আধার নম্বর সবটা কাউকে দেখানো হয় না।
মোবাইল নম্বর আপডেট করুনঃ
আধার কার্ডের সাথে আপনার মোবাইল নম্বর সব সময় আপডেটেড রাখবেন। সঠিক মোবাইল নম্বর ও মেইল আইডি আপনার আধার নম্বরের সঙ্গে যুক্ত রাখবেন। তাহলে আপনার আধার কার্ডের ব্যাপারে সমস্ত তথ্য সময় মতন পাবেন।