রেশন কার্ডের (Ration Card) ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একজন ভারতীয়র পরিচয়পত্র হিসেবে। বড় সংখ্যক মানুষ রেশন কার্ডের সুবিধা পান। ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশে এখনো অনেক মানুষই দারিদ্রসীমার নীচে আছেন।
রেশন কার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাঁদের। সরকারের তরফে বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হচ্ছে বেশ কয়েক বছর। দারিদ্রসীমার নীচে থাকা মানুষরাই নন, অনেকেই বিনামূল্যে রেশনের সুবিধা নিচ্ছেন।
এখন রেশন কার্ড নিয়ে বড় আপডেট প্রকাশ্যে এসেছে, সেখানে সাধারণ মানুষের বড় সমস্যা দূর হতে চলেছে। এবার শুধু দিল্লি, নয়ডা নয়, বিহার, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, পঞ্জাব, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড় ও পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যে মিটতে চলেছে রেশন বন্টনে সমস্যা।
২০২৪ সালের ১ লা মার্চের পর থেকেই রেশন কার্ড বিতরণ ও এই সংক্রান্ত বহু সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চলেছে উপভোক্তারা। এবার জেলা সদরে বসে গ্রামাঞ্চলের ক্রেতা ও দোকানদারদের উপরে নজরদারি চালাতে পারবেন আধিকারিকরা। দিল্লিতে বসেও আধিকারিকরা দোকানগুলির দিকে নজর রাখবেন।
সারা দেশেই ই পশ মেশিন বসানো হচ্ছে। এই মেশিনের মাধ্যমে গ্রামাঞ্চলে থাকা উপভোক্তারাও খুব সহজে রেশন পেয়ে যাবেন। সেই সাথে দোকানদার যদি রেশনের পরিমাণে কোনো কাটছাঁট করে সেটাও জানতে পারবে। উল্লেখ্য, দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে কিন্তু রেশন সামগ্রীতে গরমিলের অভিযোগ এসেছে। আবার মাসের পর মাস ধরে রেশন না পাওয়ার অভিযোগও করেছেন বহুজন। এবার সহজে সেই সমস্ত সমস্যা মিটে যাবে।
দেশের প্রায় ৮০ কোটিরও বেশি উপভোক্তাদের আর রাজ্য বা জেলা সরবরাহ দফতরে অভিযোগ জানাতে হবে না। জেলা সরবরাহ দফতরের সাথে দিল্লির আধিকারিকরাও নজর রাখবেন এই রেশন বন্টনের দিকে।