টেনে-হিঁচড়ে বের করা হয় মরদেহ, মডেলকে হত্যার পর

Published By: Khabar India Online | Published On:

নয়া দিল্লির গুরুগ্রামের সিটি পয়েন্ট হোটেলের মালিক অভিজিৎ সিং, দিব্যা পাহুজা নামে একজন পাঞ্জাবি মডেলকে খুন করেছেন। হত্যার পর তার মরদেহ পাচারের জন্য এক সহযোগীকে ১০ লাখ টাকা দেন তিনি। এ ঘটনায় অভিজিৎ সিংসহ তিনজনকে আটক করেছে স্থানীয় পুলিশ।
বুধবার (৩ জানুয়ারি) এ খবর জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হোটেলের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পুলিশ। ফুটেজে দেখা যায়, মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) হোটেলের ১১ নম্বর রুমের দিকে যাচ্ছেন মালিক অভিজিৎ। এসময় তার সাথে ছিলেন একজন পুরুষ এবং মহিলা।

আরও পড়ুন -  স্কুলের গার্জেন ফোরামের পক্ষ থেকে একটি মিটিং হল

সেই রুমেই খুন করা হয় দিব্যাকে। এর পর তার মরদেহ টেনে-হিঁচড়ে বের করা হয় হোটেল থেকে। তোলা হয় একটি নীল রঙের বিএমডব্লিউ গাড়িতে। দিব্যাকে খুন করে তার দেহ সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছিল।

আরও পড়ুন -  Gold Price Today: সোনার দামে পতন, একটু স্বস্তি ফিরল মধ্যবিত্তদের

জানা গেছে, কুখ্যাত গ্যাংস্টার সন্দীপ গাডোলির সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন দিব্যা। ২০১৬ সালে মুম্বইয়ে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় সন্দীপের। এর পরেই দিব্যার মা পুলিশের কাছে অভিযোগ জানান সন্দীপের ভাই-বোন এবং অভিজিৎ সিংয়ের নামে।

তার মেয়েকে নাকি খুন করার চেষ্টা করছেন তারা। সেসময় থেকে নাকি দিব্যার ওপর রাগ অভিজিতের। ঘটনার পর বেশ কয়েক বছর কেটে গেছে। সন্দীপের মৃত্যুর ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ছিলেন এই মডেল। গত বছরই মুম্বাই আদালত থেকে জামিন পান দিব্যা। একবছর পরেই অভিজিতের হত্যাকাণ্ডের শিকার হলেন তিনি।পুলিশ জানিয়েছে, পাঞ্জাবের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছেন। অভিযুক্ত অভিজিৎ এবং দুই সন্দেহভাজন প্রকাশ ও ইন্দ্ররাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

আরও পড়ুন -  Aditya L1: “আদিত্য-এল ১” সূর্যের উদ্দেশে সফল উৎক্ষেপণ

ছবিঃ সংগৃহীত।