ভারতে ৪৬ দিন দৈনিক সুস্থতার সংখ্যা আক্রান্তের তুলনায় বেশি

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ পরপর ১১ দিন দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ হাজারের নিচে।

ভারতে দৈনিক ভিত্তিতে সুস্থতার সংখ্যা দেড় মাসেরও বেশি সময়ে দৈনিক আক্রান্তের তুলনায় বেশি রয়েছে। এমনকি, লাগাতার ১১ দিন দৈনিক ভিত্তিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ হাজারের কম। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত ৪৪,৭৩৯ জন সুস্থ হয়েছেন। অন্যদিকে, নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৮,৬১৭। এর ফলে, দৈনিক ভিত্তিতে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬,১২২ কমে এখন ৪ লক্ষ ৪৬ হাজার ৮০৫ হয়েছে। সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের হার মোট করোনায় আক্রান্তের কেবল ৫.০১ শতাংশ।

আরও পড়ুন -  ১০,০০০ টাকার মধ্যে সেরা 5G স্মার্টফোন, Motorola G35 5G

দেশে কয়েক সপ্তাহ ধরেই দৈনিক ভিত্তিতে গড় আক্রান্তের সংখ্যা লাগাতার নিম্নমুখী। কোভিড আদর্শ আচরণ মেনে চলার দরুণ আক্রান্তের সংখ্যা ও সুস্থতার মধ্যে ফারাক ক্রমশ বাড়ছে। তবে, ইউরোপ ও আমেরিকায় কোভিড-১৯-এ আক্রান্তের ঘটনা বেড়েছে।

দেশে আজ সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯৩.৫২ শতাংশ। একইভাবে, সুস্থতার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৩ লক্ষ ৩৫ হাজার ১০৯। সদ্য আরোগ্য লাভকারীদের ৭৪.৯৮ শতাংশই ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। গত ২৪ ঘন্টায় সর্বাধিক ৬,৬২০ জন করোনা রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন কেরল থেকে। মহারাষ্ট্র থেকে একদিনেই সুস্থতার সংখ্যা ৫,১২৩। অন্যদিকে, দিল্লি থেকে সুস্থ হয়েছেন ৪,৪২১ জন।

আরও পড়ুন -  Bhojpuri Song: নিয়ন্ত্রণ হারালেন নিরাহুয়া সামনে একা পেয়ে আম্রপালিকে, বাচ্চাদের সামনে দেখবেন না

সদ্য করোনায় আক্রান্তদের মধ্যে ৭৬.১৫ শতাংশই ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। দিল্লি থেকেই গত ২৪ ঘন্টায় ৬,৩৯৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। কেরল থেকে একদিনেই আক্রান্তের সংখ্যা ৫,৭৯২। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গ থেকে গতকাল ৩,৬৫৪ জনের আক্রান্তের খবর মিলেছে।

আরও পড়ুন -  বিশ্বপ্রতিবন্ধী দিবসে আসানসোল আনন্দম নামে প্রতিবন্ধীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে রেলির আয়োজন

দেশে গত ২৪ ঘন্টায় করোনাজনিত কারণে ৪৭৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৭৮.৯ শতাংশই মারা গেছেন ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। গত ২৪ ঘন্টায় করোনাজনিত কারণে মৃতদের মধ্যে দিল্লি থেকেই ৯৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মহারাষ্ট্র ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে মৃতের সংখ্যা যথাক্রমে ৬৮ ও ৫২। সূত্র – পিআইবি।