এই ওয়েব সিরিজটি ১৮’র উদ্ধের জন্য। সেই করোনা সময়ে থেকেই ঘরবন্দি জীবনে মানুষ বিভিন্ন বিনোদনের সন্ধান করতে থাকে। সেই সময়েই ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে কিছু ওটিটি প্ল্যাটফর্ম এবং সামাজিক মাধ্যম। সেখানে বিভিন্ন রকমের কন্টেন্ট থাকে। কিন্তু তাদের মধ্যে ‘হট’ ও ‘বোল্ড’ দৃশ্য দিয়ে দারুন ভাবে সাজানো ওয়েব কন্টেন্ট খুব জনপ্রিয়তা পায়।
বেশ কিছু ধারাবাহিক সিরিজের আকারে তৈরি হয়, আবার কিছু স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবির আকারে মুক্তি পায়। সম্প্রতি গোপনে জনপ্রিয়তা লাভ করছে এই ধরণের ওয়েব কন্টেন্টগুলি। এখানে এমন গল্প এবং দৃশ্যপট করা হয়, যা মানুষের একান্ত সময়ের সঙ্গী হয়।
সম্প্রতি এরকম আবেদনশীল স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবিকে নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ দিনে দিনে বৃদ্ধি পেয়েছে। দর্শকদের কাছে এমন সব গল্প নিয়ে উন্মাদনা বৃদ্ধি পাচ্ছে উত্তরোত্তর। এই ধরনের ওয়েবসিরিজ বানিয়ে জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে ‘উল্লু’, ‘এমএক্স অনলাইন’ এবং ‘অলট বালাজি’ প্রভৃতি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম।
এই প্ল্যাটফর্ম গোপনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ক্রমশ। এবার ইউটিউবে রিলিজ হওয়া একটি বাংলা স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। শর্টফিল্মটি বিখ্যাত হয়েছে গোপনেই।
স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবিটির নাম হল ‘সুখ’। ছবির গল্প একটু আলাদা। এই সিরিজটি মানুষের শরীরের খিদে ও তা থেকে করে ফেলা কুকর্মের গল্পকে ঘিরে তৈরি করা হয়েছে। এই সিরিজের শুরুতে এক মহিলাকে দেখা যাচ্ছে, তার স্বামী কাজের জন্য বাইরে গেছেন।
বাড়িতে মনখারাপ করে বসে থাকা তার স্ত্রীকে সঙ্গ দিতে তখন প্রবেশ হয় দেওরের। এর পরেই বৌদির সাথে কুকর্ম করার সুযোগ খুঁজে দেওর। দেওরের মনের চাহিদা বুঝে বৌদি তার ডাকে সাড়া দেন। এই শর্টফিল্মের গল্প এগিয়ে যায় ক্লাইম্যাক্সের আরও কাছে।
ছবিতে রয়েছে গরমাগরম বেডরুমের দৃশ্য। সেই সব দৃশ্যেই সাবলীল অভিনয় করে গেছেন অভিনেত্রী এবং অভিনেতারা। তাদেরকে সিরিজের কেন্দ্রীয় চরিত্রে দেখা গেছে। আবেদনশীল দৃশ্যে ভরপুর এই স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি এখন ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়েছে ইউটিউবে। ছবিটি দেখতে গেলে অবশ্যই ইউটিউবে ‘সাদিয়া খান’ চ্যানেলে গিয়ে দেখতে হবে।