প্রধানমন্ত্রী ১৩ই নভেম্বর জামনগর ও জয়পুরে দুটি আধুনিক আয়ুর্বেদ প্রতিষ্ঠান জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ প্রধানমন্ত্রী আগামী ১৩ই নভেম্বর পঞ্চম আয়ুর্বেদ দিবস উদযাপন উপলক্ষে দুটি আধুনিক আয়ুর্বেদ প্রতিষ্ঠান জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। এই প্রতিষ্ঠান দুটি হ’ল – জামনগরের ইন্সটিটিউট অফ টিচিং অ্যান্ড রিসার্চিং আয়ুর্বেদ (আইটিআরএ) এবং জয়পুরের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ আয়ুর্বেদ (এনআইএ)। এই দুটি প্রতিষ্ঠানই দেশে অগ্রণী আয়ুর্বেদ প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠতে চলেছে। জামনগরের আয়ুর্বেদ প্রতিষ্ঠানটিকে সংসদীয় আইন অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ডিমড্ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি দিয়েছে এবং জয়পুরের আয়ুর্বেদ প্রতিষ্ঠানটিকে জাতীয় স্তরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন -  কালিংপং-এ পরীক্ষামূলকভাবে আপেল চাষ!

আয়ুষ মন্ত্রক ২০১৬ থেকে প্রতি বছর ধন্বন্তরী জয়ন্তী হিসাবে আয়ুর্বেদ দিবস উদযাপন করে আসছে। এ বছর ১৩ই নভেম্বর আয়ুর্বেদ দিবস উদযাপন করা হবে।

কোভিড-১৯ পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে এবারের আয়ুর্বেদ দিবস উদযাপন অনুষ্ঠান প্রধাণত ভার্চ্যুয়াল পদ্ধতিতে করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ঐ দুটি অগ্রণী আয়ুর্বেদ প্রতিষ্ঠানকে জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। আগামী ১৩ই নভেম্বর বেলা ১০টা ৩০ মিনিটে MyGov প্ল্যাটফর্মে এই অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

আরও পড়ুন -  LPG Cylinder Price: একধাক্কায় গ্যাসের দাম কমল ১১৫ টাকা, আপনার শহরের দাম জানুন

জাতীয় স্তরে মর্যাদাসম্পন্ন শিক্ষণ ও গবেষণা ক্ষেত্রের একটি আয়ুর্বেদ প্রতিষ্ঠান এনআইএ অল্প সময়ের মধ্যেই ডিমড্ বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা অর্জন করেছে।

সংসদীয় আইন অনুযায়ী স্থাপিত আইটিআরএ জাতীয় স্তরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসাবে মর্যাদা পেয়ে আয়ুষ ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত প্রথম এ ধরনের প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে।

আয়ুষ শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকীকরণে অগ্রাধিকার দেওয়ার পাশাপাশি, বিগত ৩-৪ বছরে এই ক্ষেত্রের সার্বিক অগ্রগতিতে একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এই লক্ষ্যে জামনগরে আইটিআরএ প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় স্তরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসাবে এবং জয়পুরের এনআইএ প্রতিষ্ঠানকে একটি ডিমড্ বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে গড়ে তুলে দেশে আয়ুর্বেদের প্রকৃত গুরুত্ব তুলে ধরার চেষ্টা হচ্ছে। আয়ুর্বেদ শিক্ষা ব্যবস্থায় আধুনিকীকরণ ও চিকিৎসা-পদ্ধতির মানোন্নয়ন ঘটিয়ে এই দুটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আয়ুর্বেদ শিক্ষা, নতুন পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হবে, যার ফলে জাতীয় আন্তর্জাতিক মান অনুসারে, আধুনিক পদ্ধতিতে আয়ুর্বেদ গবেষণার সম্ভাবনা গড়ে উঠবে। সূত্র – পিআইবি।

আরও পড়ুন -  বিজেপির রাজ্য সভাপতির উপর হামলার প্রতিবাদে থানা ঘেরাও