বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তর দেশের দ্রুত পরিবর্তনশীল ভবিষ্যতের প্রয়োজনে কাজ করে চলেছে

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত ওয়েবিনারে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের সচিব অধ্যাপক আশুতোষ শর্মা জানিয়েছেন বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে নতুন নতুন চাকরি ও সম্পদ সৃষ্টি, স্টার্ট আপ গঠন ও উদ্ভাবনী ক্ষেত্রগুলির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তর দেশের ভবিষ্যতের প্রয়োজনে কাজ করে চলেছে।

তিনি বলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রের সর্বস্তরে এই দপ্তর দক্ষতা এবং সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করে চলেছে। বিগত ৫ বছরে এই ক্ষেত্রে আর্থিক বরাদ্দ দ্বিগুন করা হয়েছে বলেও তিনি জানান। শ্রী শর্মা বলেন, উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য ও দেশের প্রয়োজনে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনী ক্ষেত্রকে আরও বেশি গবেষণামুখী করে তোলা হচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে আয়োজিত ‘মহামারীর অন্য দিক’ শীর্ষক একাধিক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যোগাযোগ পর্ষদ এবং বিজ্ঞান প্রসার বিভাগ। এরই অঙ্গ হিসেবে আয়োজিত এক ওয়েবিনারে একথা জানান অধ্যাপক শর্মা।

আরও পড়ুন -  Kim Jong Un: পরমাণু অস্ত্র নয়, দেশের খাদ্য সংকট নিয়ে বললেন কিম

অনুষ্ঠানের ভাষণে ভারত সরকারের মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা ডঃ কৃষ্ণমূর্তি সুহ্মমণিয়াম বলেন দেশ গঠন ও আর্থিক অগ্রগতিতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে এগিয়ে যাওয়ার পথে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে বলে তিনি জানান।

আরও পড়ুন -  Resort: চাঁদের মতো রিসোর্ট হচ্ছে দুবাইয়ে, ৫০০ কোটি ডলার ব্যয়ে!

দেশ গঠনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, আর্থিক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে উদ্ভাবন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এক্ষেত্রে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তর বিগত ৫০ বছর ধরে দায়িত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এখন আমরা আগামী ৫০ বছরের দিকে তাকিয়ে রয়েছি যেখানে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী ক্ষেত্রের এক বিস্তৃত সুযোগ রয়েছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে দেশের সমস্যার সমাধান ঘটিয়ে আর্থিক বিকাশ ও সমৃদ্ধির পথে চলা প্রয়োজন বলে তিনি মন্তব্য করেন।

আরও পড়ুন -  Gold Price Today: সোনার দাম কমে গেল, কলকাতার বাজারে কত কমেছে!

অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলেই কোভিড-১৯ নিয়ম যেমন মাস্ক পরা, স্যানিটাইজার ব্যবহার করা, ঘন ঘন হাত ধোয়া, ভিড় এড়িয়ে চলা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ইত্যাদি মেনে চলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। ইউরোপ এবং অন্যান্য দেশে এই মহামারীর দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ঢেউ যেভাবে আছড়ে পরছে, তা এদেশে এড়াতে গেলে কোভিড-১৯এর এই নিয়মগুলি কঠোরভাবে মেনে চলা উচিত বলেও তাঁরা অভিমত ব্যক্ত করেন। সূত্র – পিআইবি।