ফতিমা সানা শেখ কাস্টিং কাউচের শিকার, এই কাজ করলেই মিলবে সিনেমায় রোল

Published By: Khabar India Online | Published On:

তারকাদের গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ডে তাঁদের ব্যক্তিগত জীবন সমস্তই অনুরাগীদের নজরে থাকে। কোন অভিনেতা অভিনেত্রী কবে কোন ছবি পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছে, প্রিয় তারকারা কোথায় ঘুরতে যাচ্ছেন বা কার সাথে সময় কাটাচ্ছেন সবকিছু নিয়েই চর্চা চলে সোশ্যাল মিডিয়াতে।

নিজেদের জনপ্রিয়তা বজায় রাখার জন্য তারকারাও প্রায় প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের ছবি বা ভিডিও পোস্ট করেন।  অনেক তারকা বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে গিয়ে তাদের ব্যক্তিগত জীবন সম্বন্ধে বেশ কিছু তথ্য শেয়ার করেন, যা শুনলে হয়তো আপনিও অবাক হবেন।

আরও পড়ুন -  ওয়েব সিরিজে আসতে চলেছেন, পাকিস্তানি অভিনেত্রী মাহিরা খান, শাহরুখের ‘রইস’ নায়িকা

বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে এক উঠতি তারকা হলেন ফতিমা সানা শেখ। ফতিমা সানা শেখ ভারতীয় দর্শকদের কাছে দঙ্গল গার্ল নামেও পরিচিত। এই দঙ্গল সিনেমায় অসাধারণ সুন্দর অভিনয় করে সকলের মন জয় করে নিয়েছিলেন।

দঙ্গল ছাড়াও লুডো, আজিব দস্তান ইত্যাদি সিনেমাতে ব্যাপক অভিনয় করে লাখ লাখ মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন।

ফ্যানদের সাথে সংযুক্ত থাকার জন্য তিনি প্রতিদিন ইন্টারনেটে কিছু না কিছু পোষ্ট করেন। পাশাপাশি তার জনপ্রিয়তার কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে ডাক পান তিনি।

আরও পড়ুন -  নজর কাড়লেন শানায়া, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল সঞ্জয় - কন্যা, শানায়া কাপুর

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে উপস্থিত হয়ে এমন কথা ফাঁস করেছেন তিনি, যা শুনে অবাক হয়ে গেছেন সকলেই। অনেকেই সিনেমা, সিরিয়ালে কাস্টিং কাউচের কথা শুনেছেন। এই অভিনেত্রী জানিয়েছেন যে, তাঁর জীবনে সত্যিই এমন ঘটনা ঘটেছে।

ফাতিমা একটি ইন্টারভিউতে প্রকাশ করেছিলেন যে, তিনিও কাস্টিং কাউচের শিকার হয়েছেন। তিনি বলেছিলেন যে, অবশ্যই আমিও কাস্টিং কাউচের শিকার হয়েছি। অনেক পরিস্থিতি ছিল যখন কাজের বিনিময়ে আমি সেক্সের অফার পেয়েছি।

আরও পড়ুন -  Computer Training: কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কোর্স শেষ করে মার্কশিট এবং সার্টিফিকেট পেলেন 10 জন ছাত্রী

আমাকে এটাও বলা হয়েছিল যে, আমি যদি প্রস্তাব গ্রহণ করি তবেই আমি সেই কাজটি পাব। এমন অনেক ঘটনা এসেছে যখন আমাকে অনেক কাজ চলে গিয়েছে। এর বাইরেও এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যখন আমি জানতে পারি যে আমি যে ভূমিকায় অভিনয় করছি তাতে অন্য কাউকে নেওয়া হয়েছে। আমাকে রাতারাতি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, সেই মেয়েটিকে অন্য কারও রেফারেন্সে নিতে হয়েছে।