লড়াই শুরু হচ্ছে আগামী ৯ ডিসেম্বর থেকে। ফিফা বিশ্বকাপের ২২তম আসরের কোয়ার্টার ফাইনালে। কাতার বিশ্বকাপ কার হাতে উঠতে যাচ্ছে তা নিয়ে শুরু হয়েছে বিশ্ব জুড়ে আলোচনা। শেষ আটের লড়াই শুরু হওয়ার আগে সেই আসরে নামল ফিফাও।
কোন দল বিশ্বকাপ জিততে পারে, কোন দেশের খেলার ধরন দেখে মনে হচ্ছে কাপ জয়ের প্রবল দাবিদার তা নিয়ে খানিক আভাস দেয়ার চেষ্টা ফিফার টেকনিক্যাল কমিটির সদস্যদের। কোনও ভবিষ্যদ্বাণী নয়, টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ করে মত দিয়েছেন তারা।
প্রত্যেক বিশ্বকাপেই খেলার ধরন, কোচেদের রণনীতি সবকিছুই পাল্টে যায়। এবারের বিশ্বকাপেও তার অন্যথা হয়নি। বিশেষজ্ঞদের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে প্রতিপক্ষের মাঝমাঠের আক্রমণ ও দাপট কমাতে প্রায় বেশিরভাগ দল ডিফেন্সকে কিছুটা এগিয়ে নিয়ে এসেছে।
এবারের বিশ্বকাপে মাঝমাঠ ও রক্ষণের প্লেয়ারের কাছাকাছি চলে আসায় মাঝমাঠ থেকে খুব বেশি আক্রমণ তৈরি হচ্ছে না। মাঝ মাঠে দুই দলের প্লেয়ারদের মুখোমুখি লড়াই বেশি হচ্ছে। উইং থেকে অনেক বেশি আক্রমণ হচ্ছে, তাতে গোলও হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞ কমিটির মতে এমন ধরনের ফুটবল দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলির সাফল্য পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ছোট বেলা থেকে রাস্তায় ফুটবল খেলে বড় হওয়ায় লাতিনরা লড়াই করাটা ভালো করে জানেন। সেই কারনে, ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার মত দেশগুলির সম্ভাবনা খুব বেশি।
ছবিঃ ইন্টারনেট।