প্রতিদিনের খাবারে একটি শসা শরীরে জলের অভাব পূরণ করে। ওজন কমানো থেকে শুরু করে পেট ভালো রাখা, দারুণ ভূমিকা পালন করে শসা।
খাদ্য রসিক হওয়ায়, হজমে গোলমাল বাঁধে, সমস্যা থেকে পরিত্রাণে শসার বিকল্প নেই। শসার ভিটামিন কে এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট শরীরকে চাঙ্গা রাখে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
শসার উপকারিতা থাকলেও কখন ও কীভাবে গ্রহণ করলে শতভাগ কার্যকারিতা পাওয়া যাবে সেই সম্পর্কে সঠিক ধারণা জানা দরকার। উপকারী হলেও রান্না করা খাবারের সঙ্গে কাঁচা শসা খাওয়া শরীরের জন্য ঠিক নয় বলে মনে করেন পুষ্টিবিদরা।
রান্না করা খাবারের সঙ্গে কাঁচা কোনো সব্জি বা ফল খাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। পরিপাকক্রিয়া বিঘ্নিত হয়। রান্না করা খাবার হজম করতে যে সময় লাগে, কাঁচা খাবার হজম করতে স্বাভাবিক ভাবেই তার চেয়ে বেশি সময় লাগে। তাপের সংস্পর্শে আসার ফলে যে কোনো খাবারে থাকা উপাদানগুলোর অনেকটা বদল হয়।
কাঁচা শসা খেলে বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে খাবারের সঙ্গে খেলে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। বদহজম হতে পারে। পেটের গোলমাল দেখা দিতে পারে। শসা খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। বাড়তি সুবিধা পেতে সেগুলি মেনে চলা জরুরি।