বিশেষ করে অল্প খিদে বড় সমাধান হলো বাদাম। ওজন কমানো থেকে শুরু করে মস্তিষ্কের উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে থাকে বাদাম। তবে সবচেয়ে সহজলভ্য বাদাম হলো চিনাবাদাম। এটি হাতের নাগালেই পাওয়া যায়।
শীতকালে রাস্তায় বের হলেই চিনেবাদামের পসরা সাজিয়ে বসে থাকতে দেখা যায় বাদাম বিক্রেতাদের। আর শীতে বাদাম খাওয়া শরীরের জন্য ভীষন উপকারী। শীতকালে এমনিতেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। অন্যদিকে চিনাবাদামে থাকে প্রোটিন ও ফ্যাটের মতো অত্যন্ত উপকারী।
১. খিদে লাগলেই বাইরের তেল-মসলাযুক্ত খাবারের পরিবর্তে এক মুঠো চিনাবাদাম খান। এতে ওজনও বশে থাকবে, খিদে মিটবে আবার শরীরও সুস্থ থাকবে।
২. প্রতি ১০০ গ্রাম চিনাবাদামে মোটামুটি ২৫ দশমিক ৮ গ্রাম প্রোটিন থাকে।যার ফলে শীতকালে চিনাবাদাম শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে।
৩. খনিজ ও ভিটানমিন সমৃদ্ধ চিনাবাদাম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। সব খাবারই পরিমিত খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত যে কোনো খাবার খেলে শরীরের উপকারের পরিবর্তে ক্ষতিকর প্রভাব বেশি পড়ে।
৪. নিয়মিত অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খেলে হৃদ্রোগের ঝুঁকিও হ্রাস পায়। একই সঙ্গে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে।
৫.ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে চিনেবাদাম অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে বাদাম খেলে তা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তবে পরিমাণটা বুঝে খেতে হবে। সূত্র: এনডিটিভি