গবেষণা বলছে আপনি যদি প্রতিদিন প্রিয় মানুষটিকে জড়িয়ে ধরেন তার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে স্বাস্থ্যে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, একজন মানুষের দিনে অন্তত চারবার আলিঙ্গন দরকার। আলিঙ্গন হৃদস্বাস্থ্যকর ও মানসিক চাপ হ্রাস করে।
গবেষণা আরও বলছে, সার্বিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য মানুষে মানুষে আলিঙ্গন এমনকি স্পর্শও প্রয়োজন প্রতিদিন।
আলিঙ্গন মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা উজ্জীবিত করে, স্ট্রেস হরমোন কর্টিসোল মান কমায় ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রে ২১ জানুয়ারি পালিত হয় জাতীয় আলিঙ্গন দিবস।
কেউ যখন কাউকে আলিঙ্গন করেন, তখন যেন একটু নির্ভরতাই তাকে ছুঁয়ে যায়। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে বিশ্বস্ত মানুষ বা বন্ধুর সাথে আলিঙ্গন বড় রকমের নির্ভরতা আনে মনে।
আলিঙ্গন রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াও ও দেহের ভারসাম্য বজায় রাখে।
আলিঙ্গন সুরক্ষার অনুভূতি বাড়ায়।
অনুভূতিকে আরও প্রখর করে।
আলিঙ্গন আপনার আত্মমর্যাদাবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গি ও ভালোবাসার অনুভূতি বাড়িয়ে দেবে।
যদিও করোনাকালে মানুষ একে অন্যের সংস্পর্শে আসা থেকে বিরত থাকছে। বিশেষ করে আইসোলেশনের সময়টাতে একা থেকে নানা রকম মানসিক সংকটের মধ্যে পড়ছেন মানুষ। ভাইরাস যেন মানুষকে একা থাকার অভ্যাসই করে দিচ্ছে।