দেশে এ পর্যন্ত ৭৫,২২,৩৮,৩২৪ টি টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে। গতকাল টিকা দেওয়া হয়েছে ৭৮,৬৬,৯৫০ জনকে।
স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে ১,০৩,৬৪,৭১৮ জন টিকার প্রথম ডোজ এবং ৮৬,১৩,২০৭ জন টিকার দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের মধ্যে ১,৮৩,৩৮,৮৬৭ জন প্রথম ডোজ এবং ১,৪১,০৭,০৩০ জন দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। ১৮-৪৪ বছর নাগরিকদের মধ্যে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ৩০,৩২,৫২,৩৪২ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৪,৫৪,১৯,৩৭৫ জন। ৪৫-৫৯ বছর বয়সী নাগরিকদের মধ্যে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৪,৪৭,৮২,২৬৬জন। আর দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৬,৩৮,০৬,৪১৩ জন। যাঁদের বয়স ৬০-এর ওপরে তাঁদের মধ্যে ৯,৩৭,৭৩,০৪৮ জন প্রথম ডোজ এবং ৪,৯৭,৮১,০৫৮ জন দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন।
দেশ জুড়ে টিকাকরণ অভিযানকে আরও দ্রুত করার জন্য কেন্দ্র অঙ্গীকারবদ্ধ।
কোভিড-১৯ সংক্রমণ থেকে আরোগ্য লাভের হার ঊর্ধ্বমুখী। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৭ হাজার ১২৭ জন কোভিড মুক্ত হয়েছেন। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে ৩ কোটি ২৪ লক্ষ ৮৪ হাজার ১৫৯ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। জাতীয় আরোগ্য লাভের হার ৯৭.৫৮ শতাংশ।
ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ২৫হাজার ৪০৪ জন। গত ৭৯ দিন ধরে নতুন করে সংক্রমিত হচ্ছেন ৫০ হাজারেরও কম। কেন্দ্র, রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মিলিত প্রয়াসের সুফল পাওয়া যাচ্ছে। দেশে সক্রিয় সংক্রমিতের সংখ্যা নিম্নমুখী। বর্তমানে ৩ লক্ষ ৬২ হাজার ২০৭ জন চিকিৎসাধীন। দেশে মোট সংক্রমিতের মাত্র ১.০৯ শতাংশ চিকিৎসাধীন।
দেশ জুড়ে নমুনা পরীক্ষার ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। গতকাল ১৪ লক্ষ ৩০ হাজার ৮৯১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত দেশে ৫৪ কোটি ৪৪ লক্ষ ৪৪ হাজার ৯৬৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
একদিকে যখন নমুনা পরীক্ষা বৃদ্ধি পাচ্ছে, অন্যদিকে সাপ্তাহিক সংক্রমণের হার নিম্নমুখী। বর্তমানে এই হার ২.০৭ শতাংশ এবং দৈনিক সংক্রমণের হার ১.৭৮ শতাংশ। গত ১৫ দিন ধরে দৈনিক সংক্রমণের হার ৩ শতাংশের কম আর ৯৮ দিন ধরে ৫ শতাংশের কম। সূত্রঃ পিআইবি।