Sudipa Chatterjee: শিক্ষক দিবসে খুদে আদিদেবকে শুভেচ্ছা সুদীপার, মা প্রথম শিক্ষাগুরু

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, ওয়েবডেস্কঃ   শিক্ষক দিবস সাধারণ মানুষ প্রত্যেকের কাছেই স্মরণীয়। কেউ বা আবার বয়সে ছোট ব্যক্তিদের কাছ থেকেও শিখতে ভালোবাসেন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন ‘রান্নাঘর’ এর রানী সুদীপা চ্যাটার্জী (Sudipa Chatterjee)। শিক্ষক দিবসে নিজের ছেলে আদিদেব (Adidev) এর কয়েকটি ছবি শেয়ার করে তিনি তাকে শিক্ষক মানলেন।

ছবিগুলি শেয়ার করে সুদীপা প্রথমেই তাঁর শিক্ষকদের সশ্রদ্ধ প্রণাম জানিয়েছেন। তিনি সকলের সঙ্গে আলাপ করিয়ে দিয়েছেন তাঁর নতুন শিক্ষক আদিদেবের। এই প্রসঙ্গে সুদীপা একটি ঘটনার কথা লিখেছেন। তিনি বলেছেন, সেদিন পুরোদমে শুটিং চলছিল। সুদীপা শুটিং নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। হঠাৎই সেখানে এসে হাজির আদিদেব। শুটিং স্পটে এসেই সে মাকে বলে, মা, বাড়ি চলো। আদিদেবের কথায় চমকে গিয়েছিলেন সুদীপা। কি করে শুটিং শেষ না করে তিনি বাড়ি যাবেন? তাই তিনি আদিদেবকে কোলে নিয়ে বোঝাতে বসেন।

আরও পড়ুন -  সবচেয়ে সাহসী Web Series এখন পর্যন্ত ZEE5-এ, ভুল করেও দেখবেন না পরিবারের সঙ্গে

কিন্তু আদিদেব রাগী মুখে বসে থাকে মায়ের কোলে। সে কিছুতেই মাকে না নিয়ে বাড়ি যেতে রাজি নয়। ছবিগুলিতেও দেখা যাচ্ছে, সুদীপার কোলে বসে তাঁর দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে রয়েছে আদি। ছবিগুলি শেয়া করে সুদীপা লিখেছেন, আদি তাঁকে বুঝিয়েছে, মা হওয়া মুখের কথা নয়। প্রকৃতপক্ষে সুদীপার এই অনুভূতি সত্যি। কারণ সন্তানের যখন কোনো সমস্যা হয়, সে মায়ের কথাই সকলের আগে মনে করে। কিন্তু এই মুহূর্তে প্রায় প্রত্যেক মা-ই ওয়ার্কিং মাদার। ফলে সন্তানকে বাড়িতে রেখে তাঁদের কাজে যোগ দিতে হয়। ভিডিও কল করলেও মাকে কাছে চায় অবুঝ শিশুরা। কিছুদিন আগে শুভশ্রী (subhasree) ও শেয়ার করেছিলেন এইরকম একটি ঘটনার কথা। শুটিং ফ্লোর থেকে তিনি ইউভান (yuvan) কে ভিডিও কল করেছিলেন। ভিডিও কলে মাকে দেখে কেঁদে ফেলেছিল ইউভান। শুভশ্রীর মন খারাপ হয়েছিল। মা ও সন্তানের বন্ধন চিরন্তন।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Sudipa Chatterjee (@sudiparrannaghor)

শিক্ষকের কথা বলা হয়, তাহলে মাকেই প্রথম শিক্ষাগুরু বলে মনে করা উচিত। কারণ প্রথমবার টলোমলোপায়ে হাঁটার সময় মা শিশুর হাত ধরেন। প্রথম খাবার শিশুকে তার মা খেতে শেখান। মায়ের শিক্ষা সন্তানকে যে কোন কুকর্ম থেকে বিরত রাখে। সুতরাং মা ও সন্তানের বন্ধন শিক্ষক দিবসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আরও পড়ুন -  রসায়ন ভালো, আবারও ছোটপর্দার, চারু-আর্য