রাখেননি কোনো আয়া, অন্নপ্রাশন হবে না, ‘কেশব-জননী’ মধুবনী জানালেন

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, ওয়েবডেস্কঃ   মধুবনী সম্প্রতি ইন্সটাগ্রাম পোস্ট করেছেন। মধুবনী গোস্বামী ( Madhubani Goswami) নিজেকে ‘কেশব-জননী’ বলে পরিচয় দিতে পছন্দ করেন। গোপাল ঠাকুরের ভক্ত মধুবনী গোপালের নামে ছেলের নাম রেখেছেন কেশব। কিন্তু মধুবনীকে বরাবর কেশবকে কোলে নিয়ে ছবি তোলেন। নিজেই কেশবের খেয়াল রাখেন।

ক্যাপশনেই লিখেছেন, আয়া না রাখার কারণ খোলসা করেছেন মধুবনী। তিনি লিখেছেন, কেশবের জন্য তাঁরা কোনো আয়া রাখেননি। তিনি ও রাজা (Raja Goswami) কেশবের জন্মের কয়েক মাস আগে নিয়েছিলেন। প‍্যান্ডেমিক পরিস্থিতিতে তিনি ও রাজা কেশবের কাছে বাইরের কোনো মানুষকে যেতে দিচ্ছেন না। মধুবনী নিজে চব্বিশ ঘন্টাই বাড়িতে থাকেন। তিনিই কেশবের দেখভাল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মধুবনী এই মুহূর্তে কাজে না ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি ও রাজা চান না কেশব আয়ার কাছে বড় হোক। মধুবনীর কাছে কেশব এখন জীবনের সবচেয়ে বড় প্রায়োরিটি। তিনি আপাতত নিজের হাতে কেশবকে বড় করে তুলতে চান। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে খুব খুশি। মধুবনী রাজাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, রাজাই তাঁকে সঠিক পথে গাইড করেছেন। ফলে রাজার কাছে তিনি চিরকৃতজ্ঞ থাকবেন। মধুবনী জানিয়েছেন, এই প‍্যান্ডেমিক পরিস্থিতি চলতে থাকলে তাঁরা কেশবের অন্নপ্রাশন করবেন না। কারণ তাঁদের কাছে কেশবের নিরাপত্তা সর্বাগ্রে।

চলতি বছরের 10 ই এপ্রিল জন্ম হয়েছে রাজা (Raja Goswami) ও মধুবনী (Madhubani) র একমাত্র পুত্রসন্তান কেশব (keshav)এর। সংবাদমাধ্যমে কেশবের জন্ম দেওয়ার অভিজ্ঞতাও শেয়ার করেছেন মধুবনী। স্টার জলসার জনপ্রিয় বাংলা ডেইলি সোপ ভালোবাসা ডট কম এর সেট থেকে রাজা ও মধুবনীর বন্ধুত্ব শুরু হলেও একসময় তা পরিণত হয় প্রেমে। ভালোবাসা ডট কম’ র অনস্ক্রিন নায়ক-নায়িকা ওম তোড়া ওরফে রাজা ও মধুবনী কয়েক বছর আগে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

আরও পড়ুন -  এই ওয়েব সিরিজ এতো সাহসী রাতে ঘুম আসবে না, আগে বন্ধ করুন দরজা, তারপর দেখুন

এই মুহূর্তে রাজা অভিনয় করছেন স্টার জলসার জনপ্রিয় বাংলা ডেইলি সোপ ‘খড়কুটো’য়। মধুবনী মা হওয়ার আগে থেকেই অভিনয় জগৎ থেকে ধীরে ধীরে দূরে সরে গিয়েছিলেন । উত্তর কলকাতার আহিরিটোলায় মধুবনী’জ বিউটি স্পা অ্যান্ড সাঁলো’ নামে নিজের একটি বিউটি পার্লার খুলেছেন। ছেলে ও পার্লার নিয়ে আছেন।

আরও পড়ুন -  Mizoram: ৮ শ্রমিকের মৃত্যু পাথর কোয়ারি ধসে, মিজোরামে