রাঁচির মাঠে শুরুতেই উত্তেজনা জমে উঠেছিল, আর সেই উত্তেজনার ঠিক মাঝখানেই নতুন করে আলো ছড়ালেন বিরাট কোহলি। ভারত–দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ওয়ানডেতে দল যখন চাপে, তখনই ব্যাট হাতে দাঁড়িয়ে যান এই ‘রানমেশিন’। সাবলীল শট, ধৈর্য, আর উপযুক্ত সময়ে আগ্রাসনের মিশ্রণে তিনি গড়ে তোলেন দুর্দান্ত সেঞ্চুরি।
দক্ষিণ আফ্রিকার বোলাররা বারবার লাইন–লেংথ বদলে চাপ তৈরির চেষ্টা করলেও কোহলি নিজের তাল হারাননি। শুরুতে স্ট্রাইক রোটেট করে, পরে প্রয়োজনমতো বাউন্ডারি হাঁকিয়েই এগিয়ে নিয়ে যান ভারতের ইনিংস। তাঁর এই ইনিংস ভারতের রানকে যেমন শক্ত ভিত দেয়, ঠিক তেমনই দলকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনার আত্মবিশ্বাস জোগায়।
রাঁচির দর্শকরা তাঁর প্রতিটি রানেই উচ্ছ্বসিত হয়েছেন। বিরাটের শতরান শুধু স্কোরবোর্ডে সংখ্যা বাড়ায়নি, সঙ্গে বাড়িয়েছে ভারতীয় দলের মনোবল। বড় ম্যাচে বড় খেলোয়াড় কীভাবে উঠে দাঁড়ায়, তার আরেকবার প্রমাণ দিলেন তিনি।
শেষ মুহূর্তে রান তোলার গতি বাড়িয়ে ইনিংসকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা ছিল স্পষ্ট। তাঁর এই সেঞ্চুরি আবারও দেখাল, কেন তাঁকে এখনও ভারতের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান বলা হয়।
1. কে প্রথম ওয়ানডেতে ভারতের হয়ে সেঞ্চুরি করেছেন?
বিরাট কোহলি প্রথম ওয়ানডেতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেন।
2. ম্যাচ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
ম্যাচটি রাঁচির জেএসসিএ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।
3. কোহলি কোন পরিস্থিতে ইনিংস গড়েন?
ভারত চাপের মধ্যে থাকতেই তিনি ইনিংসটি গড়ে দলকে সামলে তোলেন।
4. দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের বিরুদ্ধে কোহলির প্রধান কৌশল কী ছিল?
স্ট্রাইক রোটেশন ও নির্ভুল শট নির্বাচন ছিল তাঁর প্রধান অস্ত্র।
5. কোহলির এই সেঞ্চুরি দলের উপর কী প্রভাব ফেলে?
এটি দলের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে ম্যাচে প্রত্যাবর্তনের শক্তি দেয়।