শশী পাঁজা প্রেস কনফারেন্স

Published By: Khabar India Online | Published On:

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ  শশী পাঁজা প্রেস কনফারেন্স।

বর্তমান পরিস্থিতিতে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে বাংলায় বিজেপি শেষ। কাপুরুষের দল। কোনো আদর্শ নেই। যারা দুর্নীতি, ভ্রস্টাচার এর কথা বলে তারা সেগুলোই করে। শুধু দুর্নীতি নিজের দলেই দেখতে পাচ্ছেন। বিরোধী দলনেতা নিজে টাকা নিয়েছেন ক্যামেরার সামনে সেটা নিয়ে ডেকে পাঠানো হয় না তাকে। বিজেপি সেগুলো ধামা চাপা দিতেই তৃণমূলের নেতাদের ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক সে কথা বলেছেন শুভেন্দু অধিকারীর নাম উল্লেখ করে।

গতকাল যখন রেইড চলছে তখনও বিজেপির বিধায়ক যোগদান করেছেন তৃণমূলে। ওয়াশিং মেশিন বিজেপি। সিবিআই ইডি দিয়ে নির্বাচিত সরকারকে উল্টে দেই এই বিজেপি। আমরা মনে করিয়ে দিলাম কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে বিজেপি। উদেশ্য প্রণোদিত ভাবে রাজনৈতিক কালিমালিপ্ত করার আজেন্ডা নিয়েছে বিজেপি।

আরও পড়ুন -  বড়দিন ও তার আগের দিনের নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর কলকাতা পুলিশ

শুভেন্দু অধিকারী টুইট

শুভেন্দু অধিকারী কে দেখা গিয়েছে ক্যামেরার সামনে টাকা নিতে তাকে কেনো ডেকে পাঠানো হচ্ছে না । প্রশ্ন করা হোক শুভেন্দু অধিকারীকে। উত্তর 24 পরগনা কে দুর্বল করার চেষ্টা করছে বিজেপি। আগামীদিনের ভোটের ফল প্রমাণ দেবে। সিবিআই ও ইডি কে ব্যবহার করছে বিজেপি। তদন্ত শেষ হয় না। নির্বাচনের সাথে তদন্তের গতি আসে আর শেষ হলে তদন্ত শ্লথ হয়ে যায়। যে নত হবে না তাকে জেলে ভরছে বিজেপি। আর যে মেরুদন্ড বিক্রি করেছে সে প্রেস কনফারেন্স করে বড়ো বড় কথা বলছে।

আরও পড়ুন -  শুভ বিজয়া জানাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজভবনে

দিলীপ ঘোষ বক্তব্য

সিবিআই ইডি কে তারা বলবেন কোথায় নিয়ে গিয়ে তদন্ত হবে। তাহলে বোঝা যাচ্ছে কার অঙ্গুলি হেলনে হচ্ছে এই তদন্ত। সত্য ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে বিজেপি। যারা মনে করছে দিল্লী তে ডায়াল করলে ফান্ড খুলে যাবে। তারা মনে করছে দিল্লী তে সিবিআই ইডি নিয়ে গেলে জব্দ করা যাবে তৃণমূলকে। অমিত শাহ কে হেমন্ত বিশ্ব শর্মা নিয়ে কোনো প্রশ্ন করলে এড়িয়ে যান উত্তর দেন না। দলকে কালিমালিপ্ত করার জন্য সিবিআই ও ইডি কে ব্যবহার করা হচ্ছে।

রাজনৈতিক ভাবে চাপে তৃণমূল?

আরও পড়ুন -  শ্রী কিরেণ রিজিজু সমস্ত রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ক্রীড়া ও যুব বিষয়ক মন্ত্রীদের সঙ্গে দু’দিনের ভিডিও কনফারেন্স বৈঠকে মিলিত হবেন

যদি মনে হয় দুর্নীতি হয়েছে তাহলে কেন্দ্রীয় সরকার দল পাঠাক। মধ্যপ্রদেশেও হয়েছে দুর্নীতি কিন্তু ওটা বিজেপি সরকার বলে ছার পেয়ে গেছে ।

রাজ্যপাল বিশ্বভারতী ইস্যু

এতো রাজনীতি করতে গিয়ে নীতি হারিয়ে ফেলছে। শান্তিনিকেতন মানে কবিগুরু প্রধানমন্ত্রী না। যদি VC চামচা গিরি করতে গিয়ে কোথায় নেমে যাচ্ছে। ইউনেস্কো ভাবছে কাকে দিলাম আর কে নিচ্ছে।

রেড রোডে কার্নিভাল আন্দোলনে না

আন্দোলন চলছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর সাথে কথা হয়েছে তাদের। কেও হয়তো ওই আন্দোলনকারীদের পেছন থেকে মদত দিচ্ছে বাংলার দুর্গাপুজো কে মেলাইন করার জন্য রাজ্য সরকারকে অপমান করার জন্য। তাই এধরনের ঘটনা।