Maa Durga pujo-2023: শতাব্দী প্রাচীন পুজোকে ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে

Published By: Khabar India Online | Published On:

নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদাঃ   শতাব্দী প্রাচীন এই পুজোকে ঘিরে এখনো চলে উন্মাদনা তুঙ্গে।আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকা হবিবপুর ব্লক সেই ব্লকে আদিবাসী সম্প্রদায় মানুষ নিজের ভাষায় মন্ত্র পাঠ করে মা দুর্গা।এই পূজোটি হয় মালদাহের হবিবপুর থানার কেন্দপুকুর এলাকার ভাঙ্গা দিঘি গ্রামে।গ্রামের মধ্যে রয়েছে ছোট্ট একটি টিনের ঘর,,সেই ঘরের মধ্যে রয়েছে এই মা দুর্গার বেদী সেখানেই এই পুজো হয়ে আসছে।পুরোহিতের মন্ত্রে নয়, আদিবাসীদের নিজস্ব মন্ত্রেই নিষ্ঠার সঙ্গে এখানে পুজো হয় মা দুর্গা।

আরও পড়ুন -  তিন তালাক – বড় সংস্কার, দৃষ্টান্তমূলক পরিণাম

প্রায় ১৫০ বছরের পুরনো মালদহের হবিবপুরের কেন্দপুকুর ভাঙাদিঘি এলাকার প্রাচীন এই দুর্গাপুজো। তবে এই পুজোর ইতিহাস রয়েছে।বাবুল আর হাঁসদা জানান তাদের এই পুজোটা শুরু হয়েছিল ঠাকুরদার আমলে বাংলাদেশে।এক সময় এই পুজো ছিল পরিবার কেন্দ্রীক। ১৫০ বছরের পুরোনো এই দুর্গা পূজো।পূজোর প্রচলন করেছিলন লব হাঁসদা। স্বপ্নাদেশ পেয়েই নাকি দেবী দুর্গার পুজো শুরু করেছিলেন লব হাঁসদা। তখন বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার, নাচোল থানার হাকরোল গ্রামে থাকতেন লব হাসদাঁ। আজও ধুমধাম করে আদিবাসী সম্প্রদায়ের নিয়ম-নীতি মেনে এখানো দেবীর আরাধনা করা হয়।

আরও পড়ুন -  Gobindovog Rice: কৃষি দফতর গোবিন্দভোগ ধানের চাষ পুনরুজ্জীবিত করার জন্য এক বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে, সাধারণ মানুষের পাতে পড়বে গোবিন্দভোগ!

পুজোর চার দিন এখানে পংক্তি ভোজনের আয়োজন করে থাকেন আদিবাসী সমাজের মানুষেরা। ব্রাহ্মণ পুরোহিতের বদলে একজন প্রবীণ আদিবাসী তাঁদের নির্দিষ্ট ধর্মীয় রীতি মেনে দেবী দুর্গাকে পুজো করেন। আজ মহালয়া। আর মাত্র কয়েকদিনের মাথায় দেবীর বোধন। হবিবপুরের ভাঙাদিঘিতে এখন পুজোর তোড়জোড় তুঙ্গে।এখন এই পুজো গোটা এলাকা জুড়ে সহযোগিতা করেন।

আরও পড়ুন -  ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও নেপালের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে টেলিফোনে কথা