‘রাঙা বউ’- শ্রুতি দাস বিয়ে সেরে ফেললেন, চুপি চুপি!

Published By: Khabar India Online | Published On:

‘রাঙা বউ’ শ্রুতি দাস (Shruti Das) এবং পরিচালক স্বর্ণেন্দু সমাদ্দার (Swarnendu Samaddar) সম্পর্কে ছিলেন বহু দিন। তাঁদের বয়সের ব্যবধানের জন্য একসময় দুজনে যথেষ্ট সমালোচিত হয়েছিলেন।

সাম্প্রতিক কালে শ্রুতি তাঁর বিয়ের প্রসঙ্গে জানিয়েছিলেন, খুব শীঘ্রই বিয়ে করবেন তাঁরা। কিন্তু আনুষ্ঠানিক ভাবে বিয়ে হবে 2025 সালে। সকল জল্পনার অবসান ঘটিয়ে 9 ই জুলাই, রবিবার আইনত সাতপাকে বাঁধা পড়লেন শ্রুতি এবং স্বর্ণেন্দু। এইদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তাঁদের দুজনের পরিবারের সদস্য এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা।

আরও পড়ুন -  Shruti Das: এতো গরমের মাঝে একটু শীতল বাতাস, কালো মনোকিনিতে ভেজালেন নিজের শরীর সাথে নেটভক্তদের, ভাইরাল শ্রুতি

ঘরোয়াভাবেই বিয়ে হলো টেলিপাড়ার দীর্ঘদিনের চর্চিত জুটি। আইনত সই-সাবুদের পর হয়েছে সিঁদুর দান, মালাবদল সাথে আংটি বদল। তারপর সাদা রঙের কেক কেটে শুভ পরিণয় নিয়ম পালন করেন। সাদা কেকের উপর ছিল লাল গোলাপের আইসিং। ইংরাজিতে লেখা ছিল ‘জাস্ট ম্যারেড’।

বিয়ের দিন শ্রুতি বেছে নিয়েছিলেন, সাদা রঙের শাড়ি এবং ব্লাউজ। হালকা মেকআপ করে খোঁপা বেঁধে তাতে সাজিয়েছিলেন জুঁই ফুলের মালায়। সিলভারের গয়নায় সেজে উঠেছিলেন শ্রুতি। স্বর্ণেন্দুর পরনে ছিল সাদা রঙের পাঞ্জাবি এবং পাজামা। শ্রুতি এদিন ওয়েডিং কেকের ছবি শেয়ার করে লিখেছেন, “মিস টু মিসেস”। বেলা গড়াতেই শেয়ার করেছেন নিজেদের বিয়ের ছবি। তাঁর ফেসবুক প্রোফাইলের রিলেশনশিপ স্টেটাস পরিবর্তিত হয়ে গিয়েছে ‘ম্যারেড’-এ। পদবীতে দাসের পাশে জুড়েছে সমাদ্দার। কিন্তু একসাথে থাকার পরিবর্তে শ্রুতি এবং স্বর্ণেন্দু ফিরে গেলেন নিজ নিজ বাড়িতে। তার কারণ এখনও তাঁদের আনুষ্ঠানিক বিয়ে হয়নি। কিন্তু সম্পর্ক বৈধতা পেয়ে গেছে। হানিমুনের প্ল্যান রয়েছে। স্বর্ণেন্দুর সাথে এই প্রথমবার প্লেনে চড়তে চলেছেন শ্রুতি।

আরও পড়ুন -  আজ স্বামীজীর ১১৮ তম মৃত্যুবার্ষিকী

স্বর্ণেন্দু জানিয়েছেন, তিনি এবং শ্রুতি বুঝতে পেরেছিলেন এটাই তাঁদের বিয়ের আদর্শ দিন বা সময়। শেষ পর্যন্ত তাঁদের স্বপ্ন সত্যি হয়ে গেলো। শ্রুতি আরও বলেন, রেজিস্ট্রি বিয়েটা ব্যক্তিগত রাখতে চেয়েছিলেন।

আরও পড়ুন -  কাঁচা আমের চটপটি সালাদ রেসিপি

‘ত্রিনয়নী’ ধারাবাহিকের সেট থেকে শুরু হয়েছিল শ্রুতির সাথে স্বর্ণেন্দুর সম্পর্ক। দীর্ঘ দিন সমালোচনার পথ পেরিয়ে শেষ পর্যন্ত চার হাত এক হলো।