বুকের মাঝে তুমি।
বুকের মাঝে প্রতিফলিত হয় ব্যথা ও সুখের ঝর্না,
কবি হয়ে লিখি পথের চাঁদা ও সবুজের মালা।
শব্দের কার্যক্ষমতা দিয়ে সৃষ্টি করি ছবি ও সুর,
ভাবের সাম্য দিয়ে প্রকাশ করি মনের নগর।
কবিতা হল সেই নানা রঙের ঝর্ণা,
বুকের মাঝে তার মাঝে ছিটে যাই সব যত্ন ও স্বপ্ন।
কবিতাটি হল মনের মিলনের স্বর্গ,
যেন আবার সমস্ত ব্যথা সুখ দিকে ভাগ।
মানুষ যার সাম্য দেখে হৃদয় আনন্দিত হয়,
সে কবিতার সৃষ্টি করে মানুষ জীবন উদ্ধার হয়।
কবিতার মাধ্যমে প্রকাশ হয় ভাবনার তীব্রতা,
কারণ সেই কবিতা যেন আবার স্বপ্নের জানালা।
বুকের মাঝে কবিতা ছড়িয়ে দিলে সমস্ত প্রাণের শান্তি,
সেই কবিতার সাথে সব আশা বন্ধ হয় মনের আন্তরিক সমুদ্রে।
কবিতার মাধ্যমে লিখে আছি মনের প্রতিবিম্ব,
বুকের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে নির্ভয়ে প্রকাশ করি সব অনুভূতি।
কবিতার শব্দের মাধ্যমে সৃষ্টি করি এক বিশাল জগৎ,
যেন সমস্ত মানুষ সেই জগৎের আশার উদ্ধার করতে পারে সবসময়।
কবিতার পাঠক সব সময় আনন্দে ভরে থাকে,
কারণ সেখানে পাওয়া যায় সমস্ত সুখ-দুঃখের স্বপ্নময় প্রতিবিম্ব।
কবি হল সেই যাত্রী যে সবসময় ভ্রমণ করে আত্মার সাথে,
পাঠকের মাঝে তার কবিতার সুর ফুটে উঠুক সবাই হার্টের কাছে।
কবি লিখে যায় আরেকটি কবিতা,
যা বোঝাতে পারে না কেউ কি ভাবছে তা।
কবিতার শব্দ হল সেই বিচারের মাঝের প্রতিবিম্ব,
যেন বিশ্বের সব সুন্দর জয়জয়কার নির্মিত হয় সেখানে।
কবির চিন্তা ছড়িয়ে দিলে সমস্ত মানুষ উচ্ছ্বসিত হয়,
যেন আবার সেই কবি নির্ভয়ে লিখে ফেলে তার কবিতার স্বর্গে।
কবির কথা শুনে মনে হয় সমস্ত বিষন্নতা ভুলিয়ে যাওয়া,
আর মন ফুরিয়ে থাকে নির্ভয়ে সমস্ত কবিতার সুন্দর জগৎে।
তারপর কবি ছাড়া থাকে না এ জগৎ,
কারণ সে নির্ভয়ে লিখে ফেলে তার কবিতার স্বর্গে সমস্ত জীবনের জয়।