FIFA Income: ফিফার কাতার বিশ্বকাপে রেকর্ড আয়, রাশিয়ার তুলনায়

Published By: Khabar India Online | Published On:

 পর্দা নামলো কাতার বিশ্বকাপরে। মেসি ও এমবাপের দ্বৈরথ উপভোগ করেছেন লুসাইল স্টেডিয়ামে উপস্থিত সমর্থকেরা। টুর্নামেন্ট আয়োজনের জন্য প্রয়োজন বছরের পর বছর প্রস্তুতি সেই ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২-এর সৌজন্যে কর্মাসিয়াল ডিল থেকে ৭.৫ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে ফিফা যা গত বছরের থেকে ১ বিলিয়ন ডলার বেশি।

রাশিয়া বিশ্বকাপ ২০১৮ ফিফার আয় ছিল ৬.৫ বিলিয়ন ডলার।

‘হাইভোল্টেজ’ ফাইনালে ১২০ মিনিটে ৬ গোলের থ্রিলারের সাক্ষী থাকে কাতার বিশ্বকাপ। টাইব্রেকারে আর্জেন্টিনা ৪-২ ব্যবধানে পরাজিত করে ফ্রান্সকে।

আরও পড়ুন -  Janhvi Kapoor: ব্লাউজ ছাড়াই ক্যামেরার সামনে জাহ্নবী

কাতার বিশ্বকাপ থেকে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা আশা করেছিল ৪.৭ বিলিয়ন ডলার লাভ হবে। ঠিক এই পরিমাণ টাকাই ফিফা পেয়েছিল ৪ বছর আগে রাশিয়া বিশ্বকাপ করে। ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে ফিফা আশা করেছিল ৩.৮ বিলিয়ন ডলার আসবে কমার্সিয়াল কনট্র্যাক্ট থেকে। যা মোট টার্গেটের ৮২ শতাংশ।

আগামী ২০২৬ বিশ্বকাপের জন্য ফিফা ১১ বিলিয়ন ডলার লাভের টার্গেট নিয়ে এগোচ্ছে। আমেরিকা, মেক্সিকো ও কানাডা মিলিয়ে বিশ্বকাপ আয়োজিত হবে।

আরও পড়ুন -  Qatar World Cup-2022: আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে পরিবর্তন, দুই তারকার বিশ্বকাপ শেষ

কাতার বিশ্বকাপের কমার্সিয়াল ডিল থেকে ৭.৫ বিলিয়ন ডলার রোজগার করে ফিফা। ১ বিলিয়ন ডলার বেশি অর্জন হওয়ার নেপথ্যে কারণও রয়েছে। বিশ্বকাপ সব সময়েয় একাধিক শহরে ছড়িয়ে আয়োজিত হয়। এই বার বিশ্বকাপ একটি শহরেই আয়োজিত হয়েছে, সেটি কাতারের রাজধানী দোহায়। ফলে যাওয়া আসার খরচ এবং অতিরিক্ত পরিকাঠামো গঠনের কাজে যে খরচ হওয়ার কথা সেটা হয়নি। দোহার ৫০ কিমি ব্যাসার্ধের মধ্যেই আটটি স্টেডিয়াম নিমার্ণ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন -  Qatar World Cup-2022: নিষেধাজ্ঞা পেলেন লেভানদোভস্কি, বিশ্বকাপের আগে

মূলত পাঁচটি বিভাগ থেকে আয় করে ফিফা। টেলিভশন ব্রডকাস্টিং রাইটস, মার্কেটিং রাইটস, হসপিটালিটি রাইটস এবং টিকিট সেলস, লাইসেন্সিং রাইটস এবং অন্যান্য থেকে ফিফা লাভটা তোলে।

জার্মানির একটি স্পোর্টস আউটফিটের তথ্য অনুযায়ী কাতার বিশ্বকাপের ম্যাচ টিকিট রাশিয়া বিশ্বকাপের তুলনায় ৪০ শতাংশ বেশি। ফাইনাল ম্যাচে আর্জেন্টাইন ফ্যানদের জন্য নির্ধারিত টিকিটের মূল্য ৬০০ ইউএস ডলার। সাধারণ টিকিটের মূল্য ৩০০০ থেকে ৫০০০ ইউএস ডলার পর্যন্ত ছাড়িয়ে গিয়েছিল।

ফাইল ছবি