দ্বিতীয় ম্যাচে ক্যাসিমিরোর একমাত্র গোলে সুইজাল্যান্ডকে হারিয়ে নক আউটে চলে গেল পাঁচ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। বিশ্বকাপে আগে পর্যন্ত সুইজারল্যান্ডকে হারাতে পারেনি ব্রাজিল। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে সার্বিয়ার সাথে জয়ে কিছুটা স্বস্তিতে ছিল ব্রাজিল। নেইমার ও দানিলোর ইনজুরিতে চিন্তার ভাঁজ কোচ তিতের কপালে। সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে তাই অনুমিতভাবেই দুটি পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমেছিল ব্রাজিল।ম্যাচের শুর থেকে দারুণ আধিপত্য বজায় রেখে পাওয়ার ফুটবল উপহার দিয়েছে দু’দল।
ম্যাচের ২৬ মিনিটের মাথায় রাফিনহোর ক্রস থেকে গোল করার সুযোগ পেয়েছিলেন ভিনিসিয়াস। তার হেড বাঁচিয়ে দেন গোলরক্ষক সোমের। ব্রাজিলের খেলায় অন্তত প্রথমার্ধে আগের দিনের মতো ধার ছিল না। নেইমার না থাকায় ব্রাজিলের রোমিং ফুটবলারের ভূমিকাটা পালন করতে পারছিলেন না ফ্রেড।
বিরতি থেকে ফিরে, লুকাসকে তুলে নিয়ে রদ্রিগোকে নামান কোচ তিতে। ৬৪ মিনিটে ভিনিসিয়াস প্রতিপক্ষের জালে বল জড়ালেও ভার প্রযুক্তি নিশ্চিত করে, রিচার্লিসন সক্রিয়ভাবে ছিলেন অফ সাইড পজিশনে। আগের দিন জোড়া গোলের নায়ক রিচারলিসন একটি হাফ চান্স পেয়েছিলেন। সঠিক সময়ে পা বাড়াতে না পারার কারণে গোল হয়নি।
রিচারলিসনকে তুলে নিয়ে গ্যাবরিয়েল জেসুস, এন্টনিকে নামানো হয়। সুইস ডিফেন্সকে প্রান্তিক আক্রমণ দিয়ে স্ট্রেচ করার চেষ্টা করল ব্রাজিল। ৮৩ মিনিটে কাঙ্খিত গোল পেয়ে গেল ব্রাজিল। ভিনির পা হয়ে অ্যান্টনির একটি ফ্লিক রিসিভ না করেই দুর্দান্ত শটে জালে পাঠালেন ক্যাসেমিরো।
ছবিঃ ইন্টারনেট।