Rishi Sunak: ঋষি সুনাক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন

Published By: Khabar India Online | Published On:

 ঋষি সুনাক যুক্তরাজ্যের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী। আজ রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছেন যে তিনি পরবর্তী কনজারভেটিভ পার্টির নেতা এবং প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ে অংশ নেবেন। মনোনয়নের সময় শেষের আগেই ক্ষমতাসীন দলের এমপিদের সমর্থনের দিক দিয়ে তিনি ইতোমধ্যে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন।

 তিনি একটি টুইটে বলেন, আমি আমাদের অর্থনীতিকে ঠিক করতে চাই, আমাদের পার্টিকে একত্রিত করতে চাই। তিনি আরও যোগ করেছেন, তার দল যে সিদ্ধান্ত নেবে তিনি তা মেনে নেবেন।

আরও পড়ুন -  Boris Johnson: হুমকি দিয়েছিলেন পুতিন, যুক্তরাজ্যে ক্ষেপণাস্ত্র হামলারঃ বরিস জনসন

সোমবার ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী বেছে নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে। প্রথমে ভোট দিয়ে দলের এমপিরা প্রধানমন্ত্রীকে বেছে নেয়ার চেষ্টা করবেন।

 যদি একমাত্র ব্যক্তি হিসাবে কোনও পদপ্রার্থী ১০০ জনের বেশি এমপির সমর্থন পান, তাহলে তাকেই প্রধানমন্ত্রী হিসাবে বেছে নেয়া হবে। সেই লড়াইয়ে ইতিমধ্যেই বেশ কিছুটা এগিয়ে রয়েছেন ঋষি সুনাক। অন্তত ১২৮ জন এমপি তাকে সমর্থন করবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

বিবিসি জানিয়েছে, ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির (টোরি) ১৩০ জন এমপি যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সুনাককে চান বলে প্রকাশ্যেই জানিয়েছেন।

আরও পড়ুন -  কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি’র প্রাত্যহিক সংবাদ

 এই লড়াইয়ে নতুন মাত্রা এনে দিয়েছে ঋষি-বরিসের বৈঠক। সূত্র জানিয়েছে, দলীয় এমপিদের কথা শুনেই দু’জন মুখোমুখি আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছেন। সেখানেই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, একজন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াই থেকে নিজেকে সরিয়ে নেবেন। তারপরে সংশ্লিষ্ট নেতাকে ক্যাবিনেটের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেয়া হবে। কে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইতে থাকবেন, সেই বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরাও অনেকেই জানেন না, শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী পদের লড়াইতে কে থাকবেন।

আরও পড়ুন -  চিনাকুড়িতে বাবার আচরণ দেখানো তার নিজের তিন মেয়েকে নদীতে ফেলে দিয়েছে

প্রসঙ্গত, জনসন বা সুনাক কেউই এখনও প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনয়ন জমা দেননি। এখনও পর্যন্ত একজনই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। তিনি হাউস অফ কমন্সে টোরি পার্টির নেত্রী পেনি মরড্যান্ট। দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসাবে তাকে বেশ এগিয়ে রেখেছেন ব্রিটেনবাসী।

সূত্রঃ বিবিসি, এনডিটিভি। ছবিঃ সংগৃহীত।