Polycystic Ovarian Syndrome: এন্ডোক্রিন সিস্টেম ডিসঅর্ডার এর লক্ষণ

Published By: Khabar India Online | Published On:

পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম, যা কিনা একটি এন্ডোক্রিন সিস্টেম ডিসঅর্ডার। ওভারিতে প্রচুর এন্ডোজেন তৈরি হয় যা ডিম্বাণু তৈরি ও নিঃসরণে বাধা সৃষ্টি করে। ডিম্বাণুগুলির কয়েকটা তরল পূর্ণ সিস্টে পরিণত হয়ে ওভারিতে জমা হয় ও একে ফুলিয়ে দেয়, একাধিক সিস্টকে একসঙ্গে বলা হয় পলিসিসিস্ট। এই সিস্টগুলো ওভারির অরগ্যানগুলোর স্বাভাবিক কার্যক্ষতার কাজ করে না।

 পিরিয়ড অনিয়মিতঃ 

আরও পড়ুন -  মোর্চার প্রার্থী চন্ডী চট্টোপাধ্যায় চলবলপুর এলাকায় প্রচার করেন

অনিয়মিত ঋতুচক্র পলিসিস্টিক ওভারির বড় একটি কারন। হরমোনের তারতম্যের ফলে অনিয়মিত পিরিয়ড হয়। তারতম্য বেশি হলে বছরে দুই-তিনবার বা তারও কম পিরিয়ড হয়। বিবাহিতাদের সন্তান ধারণে সমস্যা হয় অনিয়মিত পিরিয়ডের জন্য। আপনার গর্ভবতী হওয়ার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

অত্যধিক রক্তপাতঃ

 আপনার জরায়ুর আস্তরণ সময়ের সাথে তৈরি হয়, আপনি খুব ভারী রক্তপাতের সাথে পিরিয়ড অনুভব করতে পারেন। পিসিওএস-এ আক্রান্ত অনেকেরই পরপর একাধিকবার পিরিয়ড মিস হয়। ফলে তাদের পিরিয়ড যখন হয়, তখন রক্তপাত স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি হয়।

আরও পড়ুন -  ৪০ বছর পর ফের বর বেশে হ্যান্ডসাম গুনগুনের জ্যাঠাই, রইলো ভিডিও

স্থূলতাঃ

পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম গ্লুকোজ অসহিষ্ণুতা সৃষ্টি করতে পারে, যার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। প্রায় ৮০ শতাংশ মহিলা যাদের পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম আছে তাদের ওজন বেশি।

অবাঞ্ছিত চুল বৃদ্ধিঃ

আরও পড়ুন -  এক টুকরো রুটির জন্য মানুষ আজ পথে...

 পিসিওএস-এ নারীর শরীরে পুরুষ হরমোনের পরিমাণ স্বাভাবিক মাত্রার থেকে অনেকটাই বেড়ে যায়। এই হরমোনের জন্যই মুখ, পেট ও বুকের বিভিন্ন অংশে লোমের বৃদ্ধি পায়।

মাথাব্যথাঃ

হরমোনের ভারসাম্যহীনতার ফলে তীব্র মাথাব্যথা দেখা দেয়।

ত্বকের পরিবর্তনঃ

পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম এর জন্য ত্বকে ঘাড়ে ও কুঁচকি বা আপনার স্তনের নিচে কালো কালো দাগ তৈরি হয়।