Virtual RAM: নতুন ফোনে ভার্চুয়াল র‌্যাম প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করেছে, স্মার্টফোন কোম্পানিগুলো

Published By: Khabar India Online | Published On:

স্মার্টফোন প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলো নতুন ফোনে ভার্চুয়াল র‌্যাম প্রযুক্তির ব্যবহার করছে। আপডেটের মাধ্যমে পুরনো ফোনেও এ প্রযুক্তি যুক্ত করা হচ্ছে। ফলে কিছু বাড়তি সুবিধা পেতে যাচ্ছে ব্যবহারকারীরা।

অ্যাপের ব্যাকগ্রাউন্ডে সাপোর্টের জন্য ডাটা যেখানে সাময়িক ভাবে সেভ করে রাখা হয় তাকে র‌্যাম বলে। এটি হার্ডওয়্যারের যন্ত্রাংশ হলেও ভার্চুয়াল র‌্যাম-এর মাধ্যমে ফোন স্টোরেজের একটি অংশকে ব্যবহার করে এর ক্ষমতা বাড়িয়ে নেয়া সম্ভব।

আরও পড়ুন -  "ডিজিটাল মিডিয়া বিপ্লব: প্রযুক্তি, সোশ্যাল মিডিয়া এবং গোপনীয়তার ভবিষ্যত অন্বেষণ"

ভার্চুয়াল র‌্যামের সুবিধাঃ

ভার্চুয়াল র‌্যাম এনাবেল করলে ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজে ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ ডাটা স্টোর হতে শুরু করে। ফলে ফিজিক্যাল র‌্যামে জায়গা ফাঁকা হয়ে যাবে। ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক বেশি অ্যাপ একসঙ্গে চালানো সম্ভব হবে। প্রথমবার ভার্চুয়াল র‌্যাম এনাবেল করার পরে ফোন রিস্টার্ট করবেন।

আরও পড়ুন -  Phone Hang: ফোন হ্যাং-এর সমস্যা থেকে মুক্তি'র উপায়

ভার্চুয়াল র‌্যাম ফিচার এনাবেল করার জন্য কোনো অতিরিক্ত খরচ করতে হবে না। ফোনের সঙ্গে বিনামূল্যে এই ফিচার ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যাবে। তবে ভার্চুয়াল র‌্যাম এনাবেল করার জন্য ইন্টারনাল স্টোরেজে চাই পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা।

আরও পড়ুন -  Microsoft: অ্যাপলকে টপকে বিশ্বের সবচেয়ে দামি কোম্পানি মাইক্রোসফট

যদিও পারফর্মেন্সের বিচারে ভার্চুয়াল র‌্যামের তুলনায় ফিজিক্যাল র‌্যাম অনেকটা এগিয়ে থাকবে। কারণ ফিজিক্যাল র‌্যাম এর স্পিড ভার্চুয়াল র‌্যাম এর থেকে অনেকটা বেশি। এছাড়াও ভার্চুয়াল র‌্যাম এনাবেল করলে ইন্টারনাল স্টোরেজে জায়গা কমে যায়। এতে ভালো হল সুবিধাকারীদের।