Jeetendra: মামাতো বোনের শ্লীলতাহানি করেছিলেন জিতেন্দ্র! অভিযোগ উঠেছিলো

Published By: Khabar India Online | Published On:

বলিউড অভিনেতা জিতেন্দ্র (Jeetendra) বরাবর ভদ্র মানুষ বলেই পরিচিত। কিন্তু তাঁর নামেই তাঁর মামাতো বোন করেছিলেন বিস্ফোরক অভিযোগ। শুটিং দেখাতে নিয়ে এসে জিতেন্দ্র তাঁকে ধর্ষণের চেষ্টা করেছিলেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Jeetendra Kapoor (@jeetendra_kapoor)

সময়টা ছিল 2018 সাল। ‘মিটু’ -কে তখন আন্দোলনের রূপ দিতে তৎপর হয়ে উঠেছিলেন অনেকেই। কিন্তু জিতেন্দ্রর নামে এই ধরনের অভিযোগ শুনতে কেউই প্রস্তুত ছিলেন না। জিতেন্দ্রর মামার মেয়ে তাঁর নাম প্রকাশ্যে না নিয়ে এলেও জানিয়েছেন, ঘটনাটি ঘটেছিল তাঁর আঠারো বছর বয়সে। জিতেন্দ্রর বয়স তখন আঠাশ বছর।

আরও পড়ুন -  অভিনেত্রীর স্টাইলে আতঙ্কিত গোটা বিশ্ব, তার স্টাইলে জ্ঞান হারিয়েছিলেন এমএস ধোনিও

দিল্লি থেকে সিমলা যাওয়ার সময় একটি হোটেলে ঘটেছিল ঘটনাটি। জিতেন্দ্র ফিল্মের শুটিং দেখতে নিয়ে যাচ্ছিলেন তাঁর বোনকে। কিন্তু পথে রাত হয়ে যাওয়ার ফলে তাঁরা একটি হোটেলের রুমে সেই রাতটি কাটানোর পরিকল্পনা করেন। দাদা ও বোন হওয়ার ফলে মহিলার কোনো অসুবিধা ছিল না একই রুমে রাত কাটানোয়। তিনি নিজেকে দাদার কাছে সেফ মনে করেছিলেন।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Jeetendra Kapoor (@jeetendra_kapoor)

একই ঘরে থাকলেও আলাদা খাটে শুয়েছিলেন জিতেন্দ্র ও তাঁর বোন। জিতেন্দ্রর বোন ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু হঠাৎই একটি অস্বস্তিতে ঘুম ভেঙে যায় তাঁর। তিনি আবিষ্কার করেন, মদ্যপ অবস্থায় নিজের যৌনাঙ্গ দিয়ে বোনের শরীর স্পর্শ করছেন জিতেন্দ্র।

আরও পড়ুন -  Viral Video: নতুন বউ, মালাবদল হতেই নাচতে শুরু করল বিয়ের মঞ্চে, বর চমকে গেল

মহিলা বাধা দিতে গেলে জিতেন্দ্র তাঁর উপর জোর খাটান। এই ঘটনা কিছুক্ষণ চলার পর জিতেন্দ্র তাঁকে ছেড়ে নিজের খাটে শুতে চলে যান। পরের দিন সকালে ওই মহিলার সঙ্গে একটি কথাও না বলে অন্য একটি লোকের সাথে তাঁকে বেশ কিছু জামাকাপড় কিনিয়ে দিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন জিতেন্দ্র।

আরও পড়ুন -  VIDEO: এষা গুপ্তা সমস্ত সীমা ভেঙে দিলেন এই গরমে, ভিডিও দেখলে আরও ঘাম ঝরবে

একটি প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়, এতদিন কেন বলেননি? এই প্রশ্নের উত্তরে ওই মহিলা জানিয়েছেন, জিতেন্দ্র যথেষ্ট প্রভাবশালী। তাছাড়া তাঁর মা-বাবা নিজেদের ভাগ্নের এই কুকর্ম শুনে কষ্ট পেতেন। ফলে মা-বাবার মৃত্যুর পর নিজের জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে ওই মহিলা এই ঘটনার কথা বলেছেন। এই ঘটনার ফলে মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি।