Weight Control: নিয়ন্ত্রণে থাকবে ওজন, আপনার পছন্দের খাবার খেয়েও!

Published By: Khabar India Online | Published On:

 শরীরে মেদ জমার সবচেয়ে বড় কারণ আমাদের অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন। অতিরিক্ত ওজন মানেই ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্‌রোগ এমনকি ক্যানসারের মতো বিভিন্ন রোগ হতে পারে।

 শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতেই হবে। ওজন ঝরাতে হবে বলে খাওয়াদাওয়া বন্ধ করে দিলে চলবে না। সঠিক পদ্ধতিতে মেনে ডায়েট না করলে শরীরের উপর প্রভাব পড়ে।

ডায়েটের নামে আমরা অনেক খাবারই খাদ্যতালিকা থেকে একেবারে বাদ দিয়ে দিই। পছন্দের খাবার খেতে মন চাইলেও ওজন বাড়ার ভয়ে খেতে পারি না। খাদ্যের পরিমাণের কমালেই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

আরও পড়ুন -  Potatoes: লোভনীয় স্বাদের জিলাপি, আলুর

ভাতঃ

শরীরে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। ভাত-রুটি একেবারেই ডায়েট থেকে বাদ দিয়ে দেয়া উচিত নয়। তবে অতিরিক্ত পরিমাণ ভাত খেলে শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। তাই ভাতের পরিমাণ কমিয়ে ডাল, শাকসব্জি, মাছ, মুরগির মাংস বেশি করে খাওয়া যেতে পারে।

আলুঃ

আলু খেলেই মোটা হয়, এই ধারণা কিন্তু ভুল। মাছ, মাংস, সব্জিতে পরিমিত মাত্রায় আলু দিলে তা শরীরের ক্ষতি করে না। আলু সেদ্ধ করেও খাওয়া যেতে পারে। তবে আলুর চিপ্‌স শরীরের ক্ষতি করে। নিয়মিত আলুর চিপ্‌স খেলে ওজন বেড়ে যায়।

আরও পড়ুন -  ধর্মীয় বেড়াজাল টপকে আজ মহা শিবরাত্রির পীঠস্থান বারাসতের " কাঞ্চনতলা"

বাদামঃ

বিভিন্ন রকম শুকনো ফল, কাজু, কাঠবাদাম, আখরোট, পেস্তা ভালো ফ্যাটের দারুণ উৎস। স্বাদ তো বটেই, সঙ্গে ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও নানা খনিজ পদার্থে ভরপুর ড্রাই ফ্রুটস সুস্বাস্থ্য পেতেও দারুণ উপকারী।

ফলঃ

ডায়েট করার সময়ে অনেকেই ফল এড়িয়ে চলেন। তারা মনে করেন ফলে থাকা প্রাকৃতিক শর্করার ওজন বেড়ে যেতে পারে। এই ধারণা ভুল। রোজের খাদ্যতালিকায় ফল রাখতেই হবে। শরীরে বিভিন্ন প্রকার ভিটামিনের ঘাটতি মেটাতে ফলের দারুন গুণ।

আরও পড়ুন -  সুখবর! প্রাইমারি চাকরি প্রার্থীদের জন্য, TET উত্তীর্ণদের ডাকা হলো ভাইভা তে

ডিম-মাংসঃ

ডিম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। এ ভুল ধারণার জন্য অনেকেই ডিম এড়িয়ে চলেন। ডিম আসলে প্রোটিনের দারুণ উৎস। নিয়মিত দু’টি ডিম খাওয়া যেতেই পারে। ওজন ঝরাতে হলে রেড মিট না খাওয়াই ভালো। তবে খাদ্যতালিকায় বিভিন্ন রকম সামুদ্রিক মাছ, মুরগির মাংস খেতে পারেন।