২০১১ সালে পি পরমেশ্বরণ এক ওভারে ৩৭ রান দিয়েছিলেন। কোচি টাস্কার্স কেরালার (বর্তমানে নিস্ক্রিয়) জার্সিতে তিনি বল করেছিলেন টি-২০ ক্রিকেটের রাজা ক্রিস গেইলকে। তখন গেইল খেলছিলেন আরসিবি-র হয়ে। পরমেশ্বরণের প্রথম দু’বলেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার মেরেছিলেন ছয়।
২০২১ সালের আইপিএলে হর্ষল ১৫ ম্যাচে ৩২ উইকেট নিয়ে মাথায় তুলেছিলেন বেগুনি টুপি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডোয়েন ব্র্যাভোর সঙ্গে যুগ্ম ভাবে আইপিএলের একটি আসরে সর্বোচ্চ উইকেট নেয়ার নজির গড়েছিলেন আহমেদাবাদের বছর তিরিশের জোরে বোলার। কিন্তু এই বছরেই চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে তিনি এক ওভারে দিয়েছিলেন ৩৭ রান। রবীন্দ্র জাদেজার ব্যাট হাতে প্যাটেলকে ক্লাব স্তরের বোলারের পর্যায়ে নামিয়ে এনেছিলেন।
প্যাট কামিন্স ঝড় আছড়ে পড়ছিল মুম্বাইয়ের অলরাউন্ডার ড্যানিয়েল স্যামসের ওপর। ম্যাচে ৩ ওভার বল করে ৫০ রান হজম করেন স্যামস। তবে তাকে এক ওভারে খরচ করতে হয় ৩৫। বাঁ-হাতি জোরে বোলারকে বোলিং করা কার্যত ভুলিয়ে দিয়েছিলেন তারই স্বদেশীয় কামিন্স। অজি ক্যাপ্টেন চারটি ছয় ও জোড়া চার হাঁকান স্যামসের ওভারে।
বোপারাকে এক ওভারে ৩৩ রান হজম করতে হয়েছিল কিংস ইলেভেন পঞ্জাবের (অধুনা পঞ্জাব কিংস) জার্সিতে। বোপারার বোলিং ভুলিয়ে দিয়েছিলেন সেই গেইল। কেকেআরের জার্সিতে গেইল ঝড়ের মুখে পড়েছিলেন বোপারা।
চেন্নাই সুপার কিংসের সুরেশ রায়না ব্যাট হাতে ধ্বংস করে দিয়েছিলেন পরবিন্দর আওয়ানাকে। এক ওভারের ৩৩ রান দিয়েছিলেন কিংস ইলেভেন পঞ্জাবের (অধুনা পঞ্জাব কিংস) বোলার। ছবি: জি নিউজ