Shivam Sharma: ‘বৌদির বিছানা গরম করে আসতাম’ শিবম শর্মা কঙ্গনার সামনে বলেন !

Published By: Khabar India Online | Published On:

 ওয়েব প্লাটফর্মে শুরু হয়েছে একটি রিয়েলিটি শো, যার নাম লক-আপ। পুনম পান্ডে থেকে শুরু করে মুনওয়ার বিতর্কিত সব প্রতিযোগীদের এই  চাঁদের হাটে আছে। রিয়েলিটি শো সবসময় বির্তকের মধ্যে থেকে আমরা দেখেছি বা শুনেছি। আগে স্বামী সম্পর্কে বিস্ফোরক মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন পুনম পান্ডে। এইবার নিজের জীবন সম্পর্কে বিস্ফোরক তথ্য ফাঁস করে ফের বিতর্কে জড়ালেন অপর একজন প্রতিযোগী।

খেলার নিয়ম অনুযায়ী এলিমিনেশন থেকে বাঁচতে হলে নিজের কোনো এক গোপন তথ্য ফাঁস করতে হবে।  সেই খানে  শিবম অকপটে স্বীকার করেছেন, মায়ের বান্ধবীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছিলেন। যিনি একজন ডিভোর্সি মহিলা ছিলেন। তিনি বলেন যে সেই সহবাস দুজনের স্বেচ্ছায় হয়েছে এবং তাঁর মায়ের বান্ধবী সেটি উপভোগও করেন।

আরও পড়ুন -  Bangladesh Football: সাফজয়ী বাংলাদেশ জাতীয় নারী দলের যাত্রা শুরু

শিবম শর্মা কঙ্গনার সামনে বলেন, ওই মহিলা একজন ডিভোর্সি ছিলেন। আমার মায়ের সেই বান্ধবী আমার বাড়ির কাছেই থাকতেন। আমরা যেটা করেছি সেটা নোংরামি নয় কারণ উনি একজন ডিভোর্সি মহিলা ছিলেন এবং উনি চাইতেন আমি যেন ওনার যৌনজীবনে সাহায্য করি।

উনি আমার হাতে পাস্তা খেতে খুব ভালোবাসতেন। সেই আছিলায় আমি ওনার বাড়ি যেতাম এবং সুন্দর সময় কাটাতাম।

কঙ্গনা রানাওয়াত তাঁকে চিরকুটে যে গোপনীয় তথ্য শিবম লিখেছে সেটি সবার সামনে পড়ে শোনাতে বলেন। সেই চিরকুটে লেখা ছিল,“আমার বাড়ির উল্টোদিকে একজন বৌদি থাকতেন যিনি আমার মায়ের বন্ধু ছিলেন। আমি ওনার বাড়িতে রান্না করে নিয়ে যেতাম আর ওনার বিছানা গরম করে নিজের বাড়ি ফিরতাম। এটা কে হিন্দিতে বলে ‘পেয়ার দো পেয়ার লো’ কারণ আমাদের জীবন দুঃখে ভরা তাই বিন্দুমাত্র যদি সুখ পাওয়া যায় তাহলে সেটা উপভোগ করা উচিত।”

আরও পড়ুন -  Abhishek Bachchan: আমার জীবন বদলে দিয়েছে ঐশ্বরিয়াঃ অভিষেক বচ্চন

শিবমের এই চিঠি শুনে স্তম্ভিত হয়ে যায় সবাই। “তুমি কি ওই মহিলার মত সানাকেও ভালোবাসো?” বিস্ফোরক প্রশ্ন করে বসেন তাঁকে। তখন শিবম জানান,“তখন আমি ছোট্ট বাচ্চা ছিলাম। তাই তখন আমি ছোটখাটো বদমাইশি করতাম কিন্তু এখন আমি বড় হয়ে গেছি, তাই এখন করলে কোন বড়োসড়ো দুষ্টুমি করব।”
ববিতা ফোগাট এই মন্তব্যের তীব্র আপত্তি জানিয়ে বলেন,“আমি নিজেই এইসব শুনে স্তম্ভিত হয়ে যাচ্ছি। একজন মায়ের বয়সী মহিলার সাথে এরকম কি করে করতে পারে ও? কমপক্ষে ওর নিজের বয়স সমঝে চলাটা উচিত ছিল।”

আরও পড়ুন -  বিনিয়োগ করতে পারেন পোস্ট অফিসের এই স্কিমে ১,২,৩ ও ৫ বছরের জন্য

সারা খান অবশ্য শিবমের পাশে দাঁড়িয়ে কথা বলেন, “যেখানে দুজনেরই ইচ্ছা ছিল সেখানে আমরা কেউ নই বিচার করার।” যদিও শিবমের এই স্বীকারোক্তি শুনে কঙ্গনা বিন্দুমাত্র চমকে যাননি। কারন খেলার নিয়ম অনুযায়ী তাই করেছে।