টুঙ্কা সাহা, আসানসোলঃ বাড়ির অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ তাই 7 বছর বয়সে বাড়ি থেকে কাজের খোঁজে এক দালালের হাত ধরে কাজের খোঁজে বার হয়!
তারপর বছরের পর বছর কেটে গেলেও আর ঐ 7 বছরের বালিকা বাড়ি ফিরেনি!চিন্তায় পরিবার থেকে আত্মীয়স্বজন!কিন্তু ঐ 7বছরের কালিদাসী সর্দার বাড়িফিরেনি!আর ঐ 7বছরের কালিদাসী সর্দার পাঞ্জাবের জ্বলন্ধর এলাকায় এক বাড়িতে আয়ার কাজ করতেন!আর ঐ পাঞ্জাবের জ্বলন্ধর এলাকাতে কাজে যান আসানসোল কুলটি থানার শাকতোড়িয়া এলাকার রাজেশ ভুইয়া ও তারইস্ত্রি এবং তাঁদের বাংলা ভাষা শুনে ঐ বালিকা কালিদাসী সর্দার পরিচয় করে এবং তার বাড়ীর কথা বলেন যে পশ্চিমবাংলার সাউথ চব্বিশপরগনা জেলার কেনিং থানার দুমালি গ্রাম এবং ঐ বালিকা বলেন যে সে তাঁদের সাথে বাড়ি ফিরতে চাই জিজ্ঞেসা করেন সাথে নিয়ে আসবে !সেই মতো পশ্চিম বর্ধমান কুলটির রাজেশ ভুইয়ার ও তার ইস্ত্রির সাথে পাঞ্জাবে জ্বলন্ধর এলাকায় যার বাড়তে কাজ করতো তিনি টিকিট করেদেন!ঐ এলাকায় কাজ করতো রাজেশ ভুইয়া ও তার ইস্ত্রির সাথে তাকে ঠিক মতোবাড়ি ফেরার উদেশ্য রওনা হন!এসে পৌঁছান কুলটির শাকতোড়িয়া তে রাজেশ ভুইয়ার বাড়িতে এরপর রাজেশ ভুইয়া এলাকার বাউরিসমাজ ও স্থানীও পুলিশের কাছে সমস্ত বিষয় টি বলেন এবং বাড়িপাঠানোর ব্যবস্থার কথা বলেন এবং শেষপযন্ত কালিদাসী সর্দার সাউথ 24পরগনা জেলার কেনিংথানার অন্তর্গত দুমালি গ্রাম নিজের বাড়ি পৌঁছে!
এখন কালিদাসী সর্দার যুবতী প্রায় 20বছর পরে বাড়ি ফিরতে পেরে একরাশ খুশি তার মনে!তিনি হয়তো ভাবতে পারেন নি যে আবার পরিবারের সাথে দেখা হবে!আর মেয়েকে দেখেও খুশি পরিবার আত্মীয়স্বজন রা!কালিদাসী সর্দার বলেন যে তাকে এক ব্যক্তি কাজ দেবো বলে বাড়ীর লোককে মিথ্যে কথাবলে বাড়ি থেকে নিয়ে গেছিলো!