Expressing Love: ভালোবাসা প্রকাশের প্রধান মাধ্যম হলো আলিঙ্গন, সারবে নানা ব্যাধি !

Published By: Khabar India Online | Published On:

 প্রিয়জনকে জরিয়ে ধরলে শুধু আবেগ প্রকাশই হয় না, এর মাধ্যমে মস্তিষ্কে এক প্রকার হরমোনও নিঃসৃত হয়, যা শারীরিক ও মানসিক বিকাশে অনেক সাহায্য করে, এমনটিই বলছেন গবেষণা।

আলিঙ্গন একজন ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে। আলিঙ্গনবদ্ধ অবস্থায় অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসৃত হয়। যার ফলে মস্তিষ্ক শান্ত থাকে। সমীক্ষা বলছে, ১০ সেকেন্ড বা তার বেশি সময় ধরে আলিঙ্গন করলে মনে এক ধরনের ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। খুব কাছের কোনো বন্ধু বা প্রিয়জনকে জড়িয়ে ধরলে মানসিক প্রশান্তি আসে। আলিঙ্গনে শারীরিক আরও কিছু সমস্যার সমাধান হয়।

আরও পড়ুন -  Walking Backwards: পেছনের দিকে হাঁটার ব্যয়াম করলে, মস্তিষ্ক-হৃদযন্ত্র ভালো থাকবে

আলিঙ্গন দ্রুত মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে, শারীরিক নানা সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে, মানসিক বিষণ্ণতা থেকে কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে, রক্তচাপের সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে আলিঙ্গন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যেহেতু আলিঙ্গন তাত্ক্ষণিকভাবে অক্সিটোসিনের মাত্রা বাড়ায়, তাই এটি নেতিবাচক অনুভূতি যেমন- একাকীত্ব, বিচ্ছিন্নতা ও রাগ নিরাময়ে সাহায্য করে, আলিঙ্গন শরীরের উত্তেজনা মুক্ত করে পেশি শিথিল করে, আলিঙ্গন নরম টিস্যুতে সঞ্চালন বাড়িয়ে ব্যথাও দূর করতে পারে, এটি হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করে, গবেষণায় দেখা গেছে, আলিঙ্গন হৃদরোগের জন্য ভালো, এক সমীক্ষা অনুসারে, স্পর্শ ও আলিঙ্গন মৃত্যুর উদ্বেগ কমায়। এর ফলে আমরা নিরাপদ বোধ করি।

আরও পড়ুন -  ফেরুজিনাস হাঁস, বৈজ্ঞানিক আইথিয়া নাইরোকা নামে পরিচিত

গবেষণায় দেখা গেছে, আলিঙ্গন একজন ব্যক্তির ভয়কেও দূর করে।  আলিঙ্গন ধ্যানের অনুরূপ, যা আমাদের আরও মননশীল ও সচেতন করে তোলে।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, মা ও নবজাতকের মধ্যে আলিঙ্গনের ফলে ত্বকের স্পর্শে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে। যার করণে শিশুর কান্না কমে, মা ও শিশুর ভালো ঘুম হয়, উদ্বেগ কমে, হরমোনের সঠিক উৎপাদন ঘটে থাকে।

আরও পড়ুন -  Samantha: গোয়াতে ছুটি কাটাচ্ছেন সামান্থা, মনোকিনি-তে উষ্ণতা জাগালেন অভিনেত্রী

সূত্র: মেডিসিন নেট