Pakistan: ৮ উইকেটে জিতলো পাকিস্তান

Published By: Khabar India Online | Published On:

 প্রথম টেস্টে ৮ উইকেটের জয় পেল পাকিস্তান। ফলে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ১-০ এগিয়ে গেলো।  পঞ্চম দিন সকালে বল হাতে উইকেটে দেখা পেয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। আবদুল্লাহ শফিককে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন মিরাজ। এই ব্যাটার আউট হওয়ার আগে ১২৯ বলে ৭৩ রান করে। মেহেদীর পরে পাকিস্তান শিবিরে আঘাত হানে স্পিনার তাইজুল ইসলাম। বাঁহাতি এই স্পিনার আউট করেন আবিদ আলীকে। ৯ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস করেন আবিদ। তার ব্যাট থেকে আসে ১৪৮ বলে ৯১ রান। পরে অধিনায়ক বাবর আজম ও আজাহার আলী জয় নিশ্চত করে মাঠ ছাড়েন।

আরও পড়ুন -  Viral Video: পাঞ্জাবি হিট গানে মিষ্টি কায়দায় নাচ করলেন সুন্দরী যুবতী, রিল ভিডিও দেখে মন জিতলেন নেটিজেনদের!

এর আগে চতুর্থ দিন বাংলাদেশ অলআউট হয় ১৫৭ রানে। ফলে জয়ের জন্য পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ২০২। পাকিস্তান দারুণ ছন্দে গতকাল দেড় সেশন ব্যাটিং করে তুলে নেয় ১০৯ রান। তবে শেষ সেশনের খেলা হয়েছে মাত্র ২১ ওভার। কারণ আলো স্বল্পতার কারণে খেলা বন্ধ করে দেয় ম্যাচ রেফারি।

পাকিস্তানের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিলো ৯৩ রান। টাইগারদের নির্বিষ বোলিং পাকিস্তানের ওপেনিং জুটিতে কোনো চিড় ধরাতে না পারলেও। আজ তা মিস করেনি বাংলাদেশ।

আরও পড়ুন -  Pakistan: নারীসহ নিহত ৫, ভয়াবহ বিস্ফোরণ, পাকিস্তানে

এদিকে চতুর্থ দিনের সকালটা ভালো করতে পারেনি বাংলাদেশ। শুরুতেই প্যাভিলিয়নে ফিরে যায় মুশফিকুর রহিম। এরপর মাথায় আঘাত পেয়ে মাঠ ছারে ইয়াসির আলী রাব্বি। তখন লিটন দাসের সঙ্গী হিসাবে মাঠে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ ছিলো মিরাজ। আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ১১ রান।

নুরুল হাসান সোহানকে সঙ্গে নিয়ে দারুণ জুটি করেন রাব্বির পরিবর্তনে মাঠে নামা সোহান। মূলত লিটন-সোহানের ব্যাটেই আশা দেখতে শুরু করে বাংলাদেশ। এরই মধ্যে লিটন দাস তুলে নিয়েছে টেস্ট ক্যারিয়ারে দশম হাফসেঞ্চুরি।

আরও পড়ুন -  Pakistan Flood: বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি পাকিস্তানে, ৩০ লাখ শিশু ঝুঁকিতে

তবে লিটন দাসের ফিফটির পরেই ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে গেছেন নুরুল হাসান সোহান। ভেঙে যায় ৩৮ রানের জুটি। আউট হওয়ার আগে ৩৩ বলে তার ব্যাট থেকে আসে ১৫ রান।

সোহানের আউটের পর শুরু হয় বাংলাদেশের ব্যাটিং বিপর্যয়। এরপর আউট হয় দুর্দান্ত ফিফটি করা লিটন কুমার দাশ। প্যাভিলিয়নে ফেরার আগে তিনি করেন ৮৯ বলে ৫৯ রান।