সারেঙ্গা স্বাধীনতার আগের থেকেই ফুটবলে জেলার মধ্যে বিশেষ স্থান করে রেখেছে

Published By: Khabar India Online | Published On:

সাধন মণ্ডল, খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, বাঁকুড়াঃ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বঙ্গধ্বনি যাত্রার তৃতীয় দিনে জঙ্গলমহলের সারেঙ্গা ব্লকের কুলডিহা, কয়মা, ক্ষ্যাপার ডাঙ্গা, সারেঙ্গা, গোবিন্দপুর, সারুলিয়া, সালুকা প্রভৃতি গ্রামে গ্রামে ঘুরলেন বাঁকুড়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি মৃত্যুঞ্জয় মুর্মু, রাইপুর বিধানসভার বিধায়ক বীরেন্দ্রনাথ টুডু, বাঁকুড়া জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সম্পাদক গৌতম বিশ্বাস, সারেঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান কৃষ্ণা দত্ত সহনেতৃবৃন্দ। সভাধিপতি সহ নেতৃবৃন্দ গ্রামের প্রতিটি পরিবারে গিয়ে তাদের অভাব-অভিযোগের খোঁজখবর নেন এবং রিপোর্ট কার্ডের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিগত দশ বছরের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচির কথা তুলে ধরেন। তারা সমস্ত সম্প্রদায়ের মানুষের কাছেই যান আজ কুলডিহা গ্রামের মিশনারীদের চার্চে উপস্থিত থেকে তাদের সমস্যার কথা শোনেন ও সমাধানের আশ্বাস দেন। ঠাণ্ডার হাত থেকে বাঁচতে বিধায়ক বীরেন্দ্রনাথ টুডু তাদের হাতে কিছু কম্বল তুলে দেবেন বলে আশ্বাস দেন। অন্যদিকে তেমনি সারেঙ্গার সরুলিয়া গ্রামের শীতলা মায়ের মন্দিরে পুজো দিয়ে এলাকা তথা রাজ্যের মানুষের মঙ্গল কামনা করেন ও এই কেভিড ১৯ নামক মহামারীর হাত থেকে সারা বিশ্ববাসীকে বাঁচাতে শীতলা মায়ের কাছে প্রার্থনা জানান সভাধিপতি সহ উপস্থিত নেতৃবৃন্দ। সেখানে পুজো দিয়ে তারা হাজির হয়ে যান রাস্তার ধারে এক ফুটবল মাঠে যেখানে শিশু-কিশোররা ফুটবল খেলার চর্চা করছিল তাদের সাথে কথা বলে তাদের সমস্যার কথা জানতে চান এবং তা সমাধানের আশ্বাস দেন। এখানে উল্লেখ্য সারেঙ্গা স্বাধীনতার আগের থেকেই ফুটবলে জেলার মধ্যে বিশেষ স্থান করে রেখেছে সেই মানকে অব্যহত রাখতে সমস্ত রকম সহযোগিতা করা হবে বলে জানান সভাধিপতি মৃত্যুঞ্জয় মুরমু।

আরও পড়ুন -  Bhojpuri Song: রোমান্টিকে মজেছে আম্রপালি-দীনেশ, ‘দহকে বাদান জরে জিয়া’র তালে, নেটদুনিয়ার একাংশ দেখে খুব খুশি