গ্রাম গঞ্জের বিভিন্ন প্রান্তে স্বনির্ভর দলের মহিলাদের মুরগি বিতরণ প্রক্রিয়া শুরু হলো

Published By: Khabar India Online | Published On:

টুঙ্কা সাহা, খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, আসানসোলঃ দীর্ঘ কয়েকটা মাস করোনার অতি মারিতে অতিষ্ঠ থাকার পর এবার ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে গ্রামীণ মানুষদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটানোর লক্ষ্যে ও ডিম ও মাংসের যোগান যাতে গ্রামবাংলায় স্বাভাবিক থাকে সে বিষয়টি নজরে রেখে, দীর্ঘ লকডাউনের পর, খনি অঞ্চলের গ্রাম গঞ্জের বিভিন্ন প্রান্তে স্বনির্ভর দলের মহিলাদের মুরগি বিতরণ প্রক্রিয়া শুরু হলো। ২০০০ হাজার কুড়ি- ২১ অর্থবর্ষে বল্লভপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত বক্তারনগর এলাকায় এই মুরগির প্রক্রিয়া শুরু হয়। যেখানে এদিন ২২৮ জন স্বয়ংবর গোষ্ঠীর সদস্য কে দশটি করে মুরগি ও তাদের লালন পালনের জন্য পাঁচ দিনের খাবার ও প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র প্রদান করা হয়। সোমবার প্রাথমিকভাবে রানীগঞ্জের পঞ্চায়েত সমিতির ও পঞ্চায়েত গুলির উদ্যোগে এই মুরগির বাচ্চা বিলির প্রক্রিয়া শুরু হয়, বক্তা নগর বাস স্ট্যান্ড লাগোয়া এলাকায়। পরে যেমেরি পঞ্চায়েতের দুটি পৃথক স্থানে ৮২ ও ৮৩ টি স্বয়ংবর গোষ্ঠীর সদস্যদের হাতে দশটি করে মুরগির ছানা বিলি করা হয়। ২৮ দিনের আর আই আর প্রজাতির এই মুরগির ছানা লালন পালনের পর তাদের ভ্যাক্সিনেশন করার জন্য বাড়ি বাড়ি প্রাণিসম্পদ দপ্তর এর কর্মীরা যাবেন বলে জানিয়েছেন সমষ্টি প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন আধিকারিক ডাক্তার মানিক-রতন পয়ড়া। জানা গেছে রানীগঞ্জ পঞ্চায়েত এলাকার ছটি গ্রাম পঞ্চায়েতের তিন হাজার 285 জন সদস্যকে এই -মুরগি বিলি করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এর পাশাপাশি ১৫০ জন উপভোক্তার হাতে দশটি করে হাস তুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সমষ্টি প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন আধিকারিক। সোমবারের এই বিশেষ কর্মসূচিতে হাজির থাকতে দেখা যায় পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যা শিখা বাদ্যকর সহ বহু বিশিষ্টজনদের।

আরও পড়ুন -  বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, মোটামুটি জুন মাসের শেষ নাগাদ করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ এর প্রভাব কমতে শুরু করবে