জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দিল্লি, হরিয়ানা, পাঞ্জাব, উত্তরাখণ্ড এবং গোয়ায় আয়কর বিভাগের অভিযান

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ আয়কর বিভাগ সোমবার (২৬ অক্টোবর) জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দিল্লি, হরিয়ানা, পাঞ্জাব, উত্তরাখণ্ড এবং গোয়ায় অভিযান চালিয়ে ব্যাপক পরিমাণ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে জাল বিলের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহকারী ও এ ধরনের অর্থ লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত একদল অসাধু ব্যক্তির নেটওয়ার্কের হদিশ পেয়েছে।

ভুয়ো বিলের ভিত্তিতে অর্থ কারচুপি করা, এন্ট্রি অপারেটর, মধ্যস্বত্ত্বভোগী এবং সুবিধাভোগী ব্যক্তি ও সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে অর্থ সংগ্রহ তথা বেআইনিভাবে অর্থ লেনদেনকারীদের বিরুদ্ধে একাধিক প্রমাণ মিলেছে। এমনকি, জাল বিলের ভিত্তিতে ৫০০ কোটি টাকারও বেশি অপব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

আরও পড়ুন -  কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা আরও এক কিস্তি মহার্ঘ্য ভাতা দেওয়ার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে

আয়কর বিভাগের তল্লাশির সময় এমন অনেক প্রমাণ মিলেছে যেখানে দেখা গেছে, এন্ট্রি অপারেটররা জাল বিলের ভিত্তিতে অ্যাকাউন্ট ছাড়াই অর্থ লেনদেন করেছেন এবং অবৈধ এই অর্থ ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে একাধিক জাল সংস্থার নাম ব্যবহার করেছেন। এথেকেই সুস্পষ্ট হয় যে, এ ধরনের অর্থ কারচুপির সঙ্গে যুক্ত অপারেটররা তাদের ভুয়ো অংশীদার / কর্মচারীদের পাশাপাশি, সুবিধাভোগীরা সক্রিয়ভাবে জড়িত রয়েছেন।

আরও পড়ুন -  Horoscope: আজ ১৪ই আগস্ট, আজকের রাশিফল দেখুন

আয়কর বিভাগের পক্ষ থেকে যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হয়েছে, তাঁদের নিকটস্থ কর্মচারীদের নামে বেশ কয়েকটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও লকার সহ জাল সংস্থা খোলার তথ্য পাওয়া গেছে। এই সমস্ত কাজ ব্যাঙ্ক কর্মকর্তাদের একাংশের মদতে সম্পন্ন হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

অর্থ কারচুপি ও জালিয়াতির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা বড় বড় শহরগুলিতে রিয়েল এস্টেট ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করেছেন এবং কোটি কোটি টাকা ব্যাঙ্কে আমানত করেছেন বলেও প্রমাণ পাওয়া গেছে।

আরও পড়ুন -  Short Film: প্রথম রাতেই ঘনিষ্ঠ হলেন, স্বামী-স্ত্রীর শরীরের খেলা নিয়ে তৈরি এই শর্ট ফিল্ম

তল্লাশির সময় নগদ ২ কোটি ৩৭ লক্ষ টাকা এবং ২ কোটি ৮৯ লক্ষ টাকার রত্নালঙ্কার বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ ও গহনা ১৭টি ব্যাঙ্ক লকারে রাখা হয়েছিল। কিন্তু, ব্যাঙ্কের এই লকারগুলি থেকে কখনই লেনদেন করা হয়নি।

আয়কর বিভাগ সমগ্র বিষয়টি নিয়ে আরও তদন্ত করে দেখছে। সূত্র – পিআইবি।