ভারতে ১০ কোটি নমুনা পরীক্ষার মাইলফলক অর্জিত

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে কোভিড-১৯ নমুনা পরীক্ষার ক্ষেত্রে ভারত অপ্রত্যাশিত অগ্রগতি করেছে। দেশে আজ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা ১০ কোটির মাইলফলক ছাড়িয়ে ১০ কোটি ১ লক্ষ ১৩ হাজার ৮৫ হয়েছে।

আরও একটি সাফল্য হিসেবে দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ১৪ লক্ষ ৪২ হাজার ৭২২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

ভারতের নমুনা পরীক্ষার ক্ষমত কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়ে পরীক্ষাগারের সংখ্যা প্রায় ২ হাজারে পৌঁছেছে। দৈনিক ভিত্তিতে ১৫ লক্ষের বেশি নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পাশাপাশি, রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সহায়তায় এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে।

আরও পড়ুন -  VIRAL: সুন্দরীকে ফাঁদে ফেলে বেডরুমে উদ্দাম রোম্যাস নিরহুয়ার, লজ্জা পাবেন ভিডিও দেখলে

দেশে নমুনা পরীক্ষাগারের পরিকাঠামোয় ইতিবাচক সম্প্রসারণের ফলে দৈনিক নমুনা পরীক্ষার হার ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী। সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ১,৯৮৯টি নমুনা পরীক্ষাগারে নিরন্তর কাজ চলছে। ধারাবাহিকভাবে অধিক সংখ্যায় নমুনা পরীক্ষার ফলে জাতীয় স্তরে আক্রান্তের হার ক্রমশ নিম্নমুখী। এ থেকেই প্রমাণিত হয় যে, সংক্রমণের হার কার্যকরভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব হচ্ছে। দেশে নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা ১০ কোটি ছাড়িয়ে যাওয়ায় আক্রান্তের হার ক্রমশ কমছে। আজ পর্যন্ত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, জাতীয় স্তরে আক্রান্তের হার ৭.৭৫ শতাংশ।

আরও পড়ুন -  Viral: সারমেয় অনায়াসে জগন্নাথের রথ টানছে, সবাইকে অবাক করে দিয়েছে এই ভিডিও

কেন্দ্রীয় সরকারের ‘টেস্ট, ট্র্যাক, ট্রেস, ট্রিট’ এবং প্রযুক্তিগত রণকৌশলের সফল রূপায়ণের ফলে জাতীয় স্তরে এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে। অবশ্য এই সাফল্যের সঙ্গে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির পারস্পরিক সমন্বয় বড় ভূমিকা পালন করছে।

আরও পড়ুন -  বিজেপি বিধায়ক দেবেন্দ্রনাথ রায়ের মৃত্যু রহস্যের কিনারা এবং দোষীদের শাস্তির দাবিতে বনধ ডাকে বিজেপি

দৈনিক ভিত্তিতে অধিক সংখ্যায় নমুনা পরীক্ষার ফলে আক্রান্তদের দ্রুত চিহ্নিতকরণ, তাঁদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পরিষেবা প্রদান এবং প্রয়োজন ভিত্তিতে আইসোলেশনের ব্যবস্থা করার ফলে হাসপাতালগুলির ওপর রোগীদের চাপ কমছে। পক্ষান্তরে, করোনাজনিত কারণে মৃত্যু হারও হ্রাস পাচ্ছে।

দেশে গত নয়দিনে ১ কোটি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। ১৫টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নমুনা পরীক্ষার হার জাতীয় গড়ের তুলনায় বেশি। সূত্র – পিআইবি।