গণেশ সহস্রনাম

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইনঃ গণেশ সহস্রনাম হল হিন্দু দেবতা গণেশের নাম-সংকীর্তন স্তোত্র। সহস্রনাম হল হিন্দুধর্মে প্রচলিত কোনো দেবতার ১,০০০টি বিভিন্ন নাম-বাচক স্তোত্র। গণেশ সহস্রনাম স্তোত্রটি বিভিন্ন মন্দিরে গণেশ পূজার অঙ্গ হিসেবে পঠিত হয়।

গণেশ সহস্রনাম স্তোত্রের দুটি প্রধান পাঠ পাওয়া যায়। এই পাঠদুটির আবার বিভিন্ন পাঠান্তর আছে।

আরও পড়ুন -  Ira Khan: বাবার তৃতীয় বিয়ের গুঞ্জনের মাঝেই ভাইরাল ইরার ছবি, প্রেমিকের গালে মিষ্টি চুম্বন

গণেশ সহস্রনাম স্তোত্রের একটি প্রধান পাঠ গাণপত্য সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ধর্মগ্রন্থ গণেশপুরাণে (অধ্যায় ১। ৪৬) পাওয়া যায়। এই পাঠটি থেকে গাণপত্য সম্প্রদায়ের ধারণা অনুসারে গণেশের গুণাবলি ও লীলার একটি বিশ্বকোষতুল্য পর্যালোচনা পাওয়াযায়। ভাস্করাচার্য সংস্কৃত ভাষায় এই পাঠটির একটি পাঠান্তরের টীকা রচনা করেছিলেন। ভাস্করাচার্যের এই টীকাটির নাম ‘খদ্যোত’ (জোনাকি)। এই সংস্কৃত শব্দটির দ্বিবিধ অর্থের ভিত্তিতে শব্দটি ব্যবহার করেছেন। প্রথম পংক্তিতেই ভাস্করাচার্য বলেছেন, কেউ এটিকে খদ্যোত বলবেন, কারণ এই টীকাটি খুব সংক্ষিপ্ত এবং একটি জোনাকির (খদ্যোত) মতো গুরুত্বহীন। কিন্তু ভক্তদের কাছে এটি সূর্যের (খদ্যোত) মতো উজ্জ্বল। ভাস্করাচার্যের খদ্যোত টীকাটির মূল গ্রন্থটি গণেশপুরাণের ১৯৯৩ সালের মুদ্রণটির অনুসারী।

আরও পড়ুন -  উপ রাষ্ট্রপতি অন্য দেশগুলিকে ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন

গণেশ সহস্রনামের অপর প্রধান পাঠটিতে সব কটি নামই ‘গ’ অক্ষর দিয়ে শুরু হয়েছে। এই পাঠের সঙ্গে গণেশপুরাণে প্রাপ্ত পাঠিটির কোনো মিল নেই। সূত্র – সংগৃহীত।

আরও পড়ুন -  কাঁদলেন আমির খান, মেয়ে-জামাইকে জড়িয়ে ধরে