কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী ২০২০’র স্থাপত্যবিদ্যা শিক্ষাসংক্রান্ত নিয়মাবলীর ন্যূনতম মানদণ্ডের সূচনা করেছেন

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ শিক্ষা মন্ত্রক দেশের শিক্ষা ক্ষেত্রে ধারাবাহিক সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। তারই অঙ্গ হিসেবে শিক্ষামন্ত্রী শ্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশঙ্ক আজ কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী ২০২০’র স্থাপত্যবিদ্যা শিক্ষাসংক্রান্ত নিয়মাবলীর ন্যূনতম মানদণ্ডের সূচনা করেছেন। অনুষ্ঠানে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী শ্রী সঞ্জয় ধোতরে, মন্ত্রকের শীর্ষ আধিকারিক এবং নির্মাণ কৌশল পর্ষদের সভাপতি আর হাবিব খান উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে শ্রী পোখরিয়াল ভারতের স্মৃতিশৌধ এবং মন্দিরের অনন্য স্থাপত্য সৌন্দর্যের বিষয়ে আলোকপাত করেন। তিনি বলেন, এই স্থাপত্যবিদ্যা বিষয়ক পর্ষদকে সব সময়ই ভারতের বর্তমান ও অতীতের স্থাপত্য থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন এবং অনুপ্রেরণা নিতে হবে। স্থাপত্য ক্ষেত্রে ভারতকে বিশ্বের মধ্যে ফের আরেকবার সবার উপরে জায়গা করে নিতে হবে। এর জন্য শিক্ষা ক্ষেত্রে দৃষ্টান্তমূলক পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আত্মবিশ্বাস ব্যক্ত করে জানান, এই বিশেষজ্ঞদের দ্বারা নির্মিত পর্ষদ শিক্ষা আইন এমন তৈরি করবে, যা আগামী দিনে দেশের মানুষের বাসস্থান ও পরিবেশ সংক্রান্ত সমস্যা এবং উদ্বেগ নিরসনে সক্ষম হবে। ভারতে উদ্ভাবন ও দক্ষতার বিকাশ ঘটিয়ে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ভারতের স্থাপত্য কৌশলের মূলেই রয়েছে ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং ধর্ম।

আরও পড়ুন -  World Football 2021: দেখতে দেখতে চলে যাচ্ছে আরও একটি বছর, বিশ্ব ফুটবলে কেমন ছিলো ২০২১

শ্রী পোখরিয়াল বলেন, জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০-র সূচনার মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নতুন ও প্রাণবন্ত ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হয়েছে। জাতীয় শিক্ষানীতির মধ্যে একবিংশ শতাব্দীর সমস্যা মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত থাকার বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। জাতীয় শিক্ষানীতির সংস্কার এবং বাস্তবায়নের জন্য সকলের অবদান প্রয়োজন। তিনি জাতীয় শিক্ষানীতির নির্মাণ কৌশল পর্ষদের সদস্যদের এবং সভাপতি আর হাবিব খানকে বিশেষ ধন্যবাদ জানান। ভবিষ্যতে এই পর্ষদ তাদের সর্বাত্মক প্রয়াস নিয়ে কাজ চালাবে বলেও আগাম শুভেচ্ছাও জানান তিনি।

আরও পড়ুন -  কালিংপং-এ পরীক্ষামূলকভাবে আপেল চাষ!

অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী শ্রী সঞ্জয় ধোতরে বলেন এই শিক্ষা আইনগুলি ছিল দীর্ঘদিনের। তিনি আরও বলেন, ১৯৮৩ সালে এই আইনগুলি তৈরির পর দীর্ঘ প্রতিক্ষার শেষে পুনরায় নতুন আশার আলো দেখা দিতে শুরু করেছে। বর্তমান সময় অনুযায়ী শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত আইনগুলির সংশোধন করা দরকার বলেও তিনি মন্তব্য করেন। শ্রী ধোতরে বলেন যে, এই আইনগুলি ছাত্র-ছাত্রীদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই তৈরি করা হবে। এতে শিক্ষার্থীরা আরও দক্ষ হয়ে উঠবেন এবং একবিংশ শতাব্দীর সমস্যা মোকাবিলা করতে সক্ষম হবেন। সূত্র – পিআইবি।

আরও পড়ুন -  কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পৌরহিত্যে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি ৬টি রাজ্যের জন্য অতিরিক্ত কেন্দ্রীয় সাহায্য বাবদ ৪,৩৮১.৮৮ কোটি টাকা মঞ্জুর করেছে